চলচ্চিত্র নির্মাতা অশ্বিনী ধীর, যিনি ‘অ🍃তিথি তুম কাব যাওগে’ , ‘সন অফ সর্দার’-এর মতো সিনেমার জন্য বিখ্যাত, একটি মর্মান্তিক গাড়ি দুর্ঘটনায় তাঁর ১৮ বছর বয়সী ছেলেকে হারিয়েছেন। খবরে বলা হয়েছে, তাঁর ছেলে জলজ তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে একটি গাড়িতে যাচ্ছিলেন, যখন দুর্ঘটনাটি ঘটে। এ꧙ই দুর্ঘটনার ফলে জলজ এবং আরও একটি ছেলের দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু হয়।
এটাও জানা গিয়েছে, যে ছেলেটি গাড়িটি চালাচ্ছিল সে মদ্যপান করেছিল, এবং ১২০-১৫০ পার ঘণ্টা 🐈বেগে গাড়ি চালাচ্ছিল। গাড়িটি ভিলে পার্লেতে এসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। গাড়িটি ডিভাইডারে ধাক্কা মারে। এবং জলজের সঙ্গেই প্রাণ হারিয়েছেন সার্থক🌼 কৌশিক। গাড়িটি চালাচ্ছিলেন সাহিল মেন্ধা। সাহিল মেন্ধাকে গ্রেফতার করেছে ভিলে পার্লে পুলিশ। অপর বন্ধু জেদান জিমি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন।
আরও পড়ুন: ‘মেয়ের🍌 বয়সী’ শ্রীম💎য়ীকে বিয়ে করে কটাক্ষে, বাবা-কাঞ্চনকে কত নম্বর দিল কৃষভির মা
আরও পড়ুন: ৪১ বছরেও অদম🥂্য এনার্জি! টিম খাদানের সঙ্গে ক্রিকেট খেললেন দেব, হাঁকালেন চার-ছয় ভুরিভুরি
জানা গিয়েছে, চার বন্ধু গোরেগাঁও ইস্টে জলজ ধীরের বাড়িতে জড়ো হন এবং রাত সাড়ে তিনটা পর্যন্ত ভিডিও গেম খেলেন। তারপরে তাঁরা একটি লং ড্রাইভে বান্দ্রায় যান এবং বান্দ্রার সিগড়ি রেস্তোরাঁ থেকে খাবার তুলে নিয়ে গাড়িতে বসেন এবং ফের গোরেগাঁও ইস্টে ফেরার জন্য গাড়ি স্টার্ট করেন। ভিলে পার্লের সাহারা স্টার হোটেলের কাছে পৌঁছে সাহিল বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন যে তাঁর সার্ভিস রোড ধরা উচিত নাকি উড়ালপুল। আর এই বিভ্রান্তিতেই তিনি গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সার্ভিস রোড ও সেতুর মধ্যবর্তী ডিভাইডারে ধাক্কা মারেন। সাহিল এবং জিমি সামান্൲য আহত হলেও, পিছনের সিটে বসে থাকা জলজ এবং সার্থক গুরুতর🐼ভাবে আহত হন। জিমি জেদান, দুই জন পথচারীর সাহায্যে জলজকে জোগেশ্বরী ইস্টের ট্রমা হাসপাতালে নিয়ে যান এবং সেখান থেকে তাকে কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। যেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। সার্থককে সাহিল নিয়ে গিয়েছিলেন ভাভা হাসপাতালে (বান্দ্রা পশ্চিমে)। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকেও মৃত ঘোষণা করেন।
ভিলে পার্লে পুলিশ মোটর ভেইকেল অ্যাক্টের একাধ🌠িক ধারায় 𓂃সাহিল মেন্ধার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। জলজ ধীরের প্রার্থনা সভা আজ (২৬ তারিখ) তাঁর বাসভবন, ওবেরয় এক্সকুইসাইট, গোরেগাঁও ইস্টে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।