বলিউড বা ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রসঙ্গ যখন ওঠে, তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই কাপুর পরিবারের কথা উঠে আসে। প্রায় এক শতাব্দি আগে পৃথ্বীরাজ কাপুরের হাত ধরে যে সাফল্যের যাত্রা শুরু হয়েছিল, সেই যাত্রা আজও বর্তমান। রাজ কাপুর, ঋষি কাপুর, রণবীর কাপুর, শশী কাপু🥃র, রণধীর কাপুর, কারিনা কাপুর খান, কারিশমা কাপুর, এই পরিবারের বহু সদস্য নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বলিউডে।
কাপুর পরিবারের কিছু সদস্য যেমন বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তেমন একজন সদস্য এমনও রয়েছেন, যিনি কখনও তেমন গুরুত্ব পাননি সিনেমা জগতে। এই অভিনেতা হলেন রবীন্দ্র কাপুর। রবীন্দ্র কাপুর হলেন পৃথ্বীরাজ কাপুꦍরের খুড়তুতো ভাই এবং বিখ্যাত শিল্পী কমল কাপুরের নিজের ভাই। এত বিশিষ্ট একজন ব্যক্তি হওয়া সত্বেও তিনি কোনওদিন রাজ কাপুরের কাছ থেকে একটি সিনেমার অফার পর্যন্ত পাননি।
(আরও পড়ুন: বান্ধবীর প্রেমিককে বিয়ে, ৪৫ বছরের সফল দাম্পত্য! শেষ সময়ে ভরতের পাশে থাকতে পারলে��ন না মু▨নমুন)
১৯৫৩ সালে ‘ঠোকর’, ১৯৫৭ সালে ‘পয়সা’ -র মত সিনেমায় ছোট চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। হিন্দি সিনেমায় খুব বেশি সাফল্য না পাওয়ায় ১৯৬০ সালে পাঞ্জাবি সিনেমায় কাজ করা শুর🧸ু করেন তিনি। পাঞ্জাবি সিনেমায় মোটামুটি সাফল্য অর্জন করেছিলেন রবীন্দ্র। তবে ছেড়ে দেননি বলিউডের কাজ। ‘ইয়াদো কে বারাত’, ‘আয়া সওয়ান ঝুমকে’ সিনেমার মতো ব্লকবাস্টার সিনেমায় পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি।
(আরও পড়ুন: বধূবেশে! উলুধ্বনি দিয়ে চলছে গায়ে হলুদ পর্ব, অভিনেত্রী বলছেন, ‘বিয়ের♕ লগ্ন একটু পরেই…’, পাত্র কে?)
১৯৮০ দশকে ‘মঞ্🌞জিল মঞ্জিল’, ‘দা বার্নিং ট্রেন’, ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক ’- এর মত বড় বড় সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। দুর্ভাগ্যবশত রবীন্দ্র য🌃ে চরিত্রগুলিতে অভিনয় করেছিলেন, সেই চরিত্রগুলি এতটাই ছোট ছিল যে সেই চরিত্রের নামও আজ কারোর মনে নেই। রবীন্দ্র হয়তো সম্ভবত কাপুর পরিবারের এমন একজন অভিনেতা যিনি একটানা বহু বছর সিনেমা জগতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত রাজ কাপুরের প্রযোজনা সংস্থার অধীনে কোনও কাজ করেননি।