পাঠান ছবিটি রমরমিয়ে ব্যবসা করে চলেছে 💮দেশ জুড়ে। শাহরুখ তথা পাঠান জ্বরে আক্রান্ত গোটা দেশ। সিঙ্গেল স্ক্রিন থেকে মাল্টিপ্লেক্স সহ সমস্ত জায়গায় শাহরুখ ভক্তদের ভিড় দেখা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ছবি কেজিএফ ২ -এর রেকর্ড প্রায় ভাঙতে বসেছে। কিন্তু এখন যতই এই ছবি ভালো ব্যবসা করুক, বক্স অফিস কাঁপাক শুরুতে কিন্তু এই ছবিটা নিয়ে মোটেই কম জল ঘোলা হয়নি। গত বছরের ডিসেম্বরে যখন পাঠান ছবির বেশরম রং গানটি মুক্তি পায় তখন ভীষণ বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। আপাতত সেই সব বিতর্কে মাটি চাপা দিয়ে ফাটিয়ে ব্যবসা করছে এই ছবি।
আর পাঁচজনের মতো পাঠান দেখতে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি 💝অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়েরও। তবে তিনি সেই ছবি দেখতে যেতে পারেননি বলেই জানান। বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি তাঁ🍸র এজলাসে জানান যে তাঁর পাঠান দেখার ইচ্ছে থাকলেও বকুনির ভয়ে যেতে পারেননি। প্রধান বিচারপতিও তবে বকুনি খাওয়ার ভয় পান!
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে একটি মামলার শুনানি চলছিল। তখনই একজন আইনজীবী রেশমি ঘোষের কাছে তিনি প্রশ্ন করেন যে তিনি পাঠান ছবিটি দেখেছেন কিনা। উত্তরে রেশমি জানান এই সপ্তাহে যাবেন। তখন উত্তরে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, তꦐাঁরও ভীষণ ইচ্ছা ছিল এই ছবি দেখার কিন্তু তাঁকে নাকি এক বন্ধু এত বকাবকি করেছেন যে নতুন করে বকা খাওয়ার ভয়ে তিনি আর যাননি।
এমন ဣসময় বিশ্বব্রত বসু মল্লিক, 🃏যিনি কিনা বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বলেন তিনি দেখেছেন ছবিটা এবং তাঁর ভীষণ ভালো লাগছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন সবারই একবার এই ছবি দেখা উচিত।
এজলাসে উপস্থিত আরও অনেকেই এই কথোপকথনে যোগ দেন। তাঁরাও♈ জানান যে তাঁরা এই ছবি দেখেছেন। সবার মতামত মন দিয়ে শোনেন প্রধান বিচারপতি। যদিও জানা যায়নি তিনি বন্ধুর বকার ভয় উপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত এই ছবি দেখতে যাবেন কিনা। কিন্তু একটা প্রশ্ন তো উঠেইছে! কে এই 'বন্ধু?'