সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রাক্তন ম্যানেজারের মৃত্যু দুর্ঘটনার কারণেই হয়েছে। এ꧙মনটাই𝓡 জানা গিয়েছে সিবিআইয়ের তদন্তে। ২০২০ সালে দিশার মৃত্যুর পর নানান বিতর্ক দানা বেঁধেছিল। এই ২৮ বছর বয়সী যুবতী একাধিক বলি তারকার ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন, এঁদের মধ্যে সব থেকে উল্লেখযোগ্য ছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। দিশার মৃত্যুর এক সপ্তাহের মধ্যে সুশান্তও আত্মহত্যা করেন।
যদিও দিশার মৃত্যু নিয়ে আলাদা করে কোনও এফআইআর করা হয়নি তবুও তা💝ঁর মৃত্যু রহস্য নিয়ে সিবিআই তদন্ত করেছিল, যেহেতু এই কেসটির সঙ্গে সুশান্তের আত্মহত্যার ঘটনাটি জড়িয়ে গিয়েছিল। সুশান্তের আত্মহত্যার পর একাধিক তদন্তকারী এজেন্সির তরফে🃏 গোটা কেসটার তদন্ত করা হয়। একদিকে যেমন ছিল সিবিআই, তেমন আরেকদিকে ছিল ইডি, বাদ যায়নি নার্কোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোও।
দিশার মুম্বাইয়ের একটি বহুতলের ১৪তলা থেক🉐ে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়। ঘটনাটি ২০২০ সালের ৮-৯ জুন ঘটেছিল। এর পাঁচদিনের মাথায় যখন সুশান্তের দেহ উদ্ধার করা হয় তাঁর ঘর থেকে তখন বিজেপি নেতা নীতিশ রানে অভিযোগ করেন যে, এই দুই মৃত্যুর মধ্যে নিশ্চয় কোনও যোগসূত্র আছে।
কিন্তু সম্প্রতি সিবিআইয়ের রিপোর্টে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত মদ্যপান করার কারণে ভারসাম্য বজায় না রাখতে পেরে ১৪ তলা থেকে পড়ে গিয়ে মারা যান দিশা। এক সিবিআই অফিসার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অভিযোগ করা হয়েছিল যে এই দুটো মৃত্যু একে অন্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। কিন্তু তদন্ত করে দেখা গিয়েছে এটা সত্য নয়। দিশা তাঁর জন্মদিনের পার্টি✨ দিয়েছিলেন বাড়িতে। আর সেখানেই তিনি অতিরিক্ত মধ্যপান করার কারণে ভারসাম্য হারিয়ে বারান্দা থেকে প꧋ড়ে গিয়ে মারা যান। তিনি আরও জানান এই দুই মৃত্যুর মধ্যে কোনও যোগ নেই।
আরেক তদন্তকারী অফিসার জানান, যে অভিযোগ আনা হয়েছিল সไেটা সর্বৈব মিথ্যা ছিল। রানের করা অভিযোগ অনুযায়ী দিশাকে কেউ হেনস্থা করেনি, তিনি সুশান্তের কাছে সাহায্য চাইতেও যাননি। তবে তদন্তের স্বার্থে সমস্তটাই খতিয়ে দেখা হয়েছে।
এখনও পর্যন্ত সুশান্ত সিং রাজপু𓆉তের মৃত্যুর তদন্ত চলছে। এজেন্সির 🐼তরফে এখনও কোনও ফাইনাল রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়নি।