মুক্তির পর🅺 দেখতে দেখতে বক্স অফিসে ১৩ দিন পার করে ফেলল চান্দু চ্যাম্পিয়ন। কার্তিক আরিয়ানের এই ছবি বক্স অফিসে বেশ ঝোড়ো ব্যাটিং করছে। যদিও মাঝে কিছু দিন এর গতি কিছুটা হলেও স্লথ ছিল, তবে আয় ফের বেড়েছে। মুক্তির প্রায় দুই সপ্তাহের মধ্যে কবির খান পরিচালিত ছবিটি বক্স অফিসে ৬০ কোটি টাকারও বেশি ব্যবসা করে ফেলেছে। এবার ছবিটি ১০০ কোটির ক্লাবে ঢুকে ⛄পড়তে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল।
ফ্রিস্টাই💛ল সাঁতারে ভারতের প্রথম প্যারালিম্পিক সোনাজয়ী মুরলিকান্ত পেটকরের জীবন অবলম্বনে তৈরি হয়েছ꧋ে এই স্পোর্টস ড্রামা। যেটি কিনা গত ১৪ জুন মুক্তি পায়।
চান্দু চ্যাম্পিয়নের বক্স অফিস
তথ্য বলছে মুক্তির পর দ্বিতীয় বুধবারে ছবিটি ২.১৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। আর তাতে মোট আয় ৬৪.🍰১৬ কোটি টাকা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ছবিটি সপ্তাহের শুরুর দিনগুলিতেও বেশ ভালোই ব্যবসা করেছিꦯল।
চান্দু চ্যাম্পিয়ন মুক্তির প্রথম দিনে (শুক্রবার) ৫.৪০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছিল। শনিবার তার দ্বিতীয় দিনে এর আয় ৪৫% বৃদ্ধি পায়। তৃতীয় দিনে (রবিবার) ছবিটির আয় উল্লেখযোগ্যভআবে ব🅘ৃদ্ধি পায়। ওই দিন ছবির আয় হয় ১১.০১ কোটি টাকা। চতুর্থ 𝓡দিনে ছবিটি ৬.০১ কোটি টাকা আয় করেছে।
সপ্তাহান্তে ঘাঁটি শক্ত করার পর ছবিটি পঞ্চম দিনে ৩.৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করে ফেলে। এরপর ষষ্ঠ দিনে ৩.৪০ কোটি, সপ্তম দিনে ৩.০১ কোটি, অষ্টম দিনে ৩.৩২ কোটি, নবম দিনে ৬.৩০ ক𝓀োটি, দশম দিনে ৮.০১ কোটি, একাদশ দিনে ২.১ কোটি টাকা এবং দ্বাদশ দিনে ২.১ কোটি টাকা আয় করে ফেলে ছবিটি। ১৩ তম দিনে ছবির ব্যবসা ছিল ২.১৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে ছবির আয় দাঁড়িয়েছে ৬৪.১৬ কোটি টাকা।
টাইমস ﷺঅফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসা🍰রে বিশ্বব্যাপী ছবিটি ৭১.১৫ কোটি টাকা আয় করেছে।
এবিষয়ে ফিল্ম বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ গিরিশ জোহর টুইটে লেখেন "চান্দু চ্যাম্বিয়ন #BoxOffice কিছুটা স্বস্তি এনেছে, এটা সত্যিই প্রশংসার বিষয়। যদিও ছবিটি আরও ভাল করতেই পারত। কার্তিক আরিয়ান নিজের টুপিতে আরও একটা সাফল্যের পালক যুক্ত করেছেন এবং তাঁꦦর এই ছবিতে সত্যিই ভালবাসা কুড়োচ্ছে।
চান্দু চ্যাম্পিয়ন
এই ছবিটি ভারতে প্রথম প্যারালিম্পিক স্বর্ণপদকজয়ী মুরলীকান্ত পেটকারের বায়োপিক। যিনি ১৯৪৪ সালের ১ নভেম্বর মহারাষ♔্ট্রে জন্মগ্রহণ করেন। ছবিটি তার জীবনের বিভিন্ন পর্যায় এবং প্রতিবন্ধকতাকে তুলে ধরেছে। মুরলীকান্ত পেটকার বিভিন্ন খেলায় বিশেষত কুস্তি এবং হকিতে নিজের দক্ষতা অর্জন করেন। চান্দু চ্যাম্পিয়ন কবীর খানের পরিচালনায় কার্তিক আরিয়ানের প্রথম ছবি। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা ও কবীর খান।