বিরিয়ানির প্রতি প্রেম আপনারও আছে? ব্যারা♎কপুরের বিখ্যাত ‘দাদা বউদির বিরিয়ানি’ খেয়েছেন নিশ্চয়ই। তবে এটা কখনও মাথায় এসেছে কীভাবে এই দোকানের নাম রাখা হল। আর এই দাদা আর বউদিটাই বা কে?
দাদা বউদির বিরিয়ানি দোকানের বর্তমানের কর্ণধার এসেছিলেন ‘দাদাগিরি’র মঞ্চে। সেখানেই যানান দোকানের এই ౠনাম রেখেছেন গ্রাহকরাই। তাঁর মা-বাবা ৩০ বছর আগে দোকান🧸 শুরু করেছিল। প্রথম দিকে ৩ কিলো মাংসের বিরিয়ানি তৈরি করা হত। তাও বিক্রি হত না। এখন ৪০০-৫০০ কিলো মাংস লাগে।
জানা যায়, এখানে বিরিয়ানি খেতে এসেছিলেন সৌরভও। 🐻কল্যানী থেকে খেলে ফেরার পথে সোজা যান দোকানে। তারপর বিরিয়ানি কিনে খেতে খ🍎েতে বাড়ি ফিরেছিলেন।
সঙ্গে কথা প্রস𓆏ঙ্গে ‘দাদা বউদি বিরিয়ানি’র পার্টনার হওয়ারও প্রস্তাব রাখেন তিনি মহারাজের কাছে। আর তাতে সৌরভের মজার উত্তর, ‘আমি তো সব বিরিয়ানি খেয়ে নেব’।
প্রসঙ্গত, করোনা পরবর্তী সময়ে রমরমিয়ে চলার পর নবম সিজন বন্ধ হওয়ার খবর দিয়েছেন সৌরভ ইতিমধ্যেই। যা শুনে অনেকেরই মন খারাপ। দাদাগিরি থাকলেই শনি-রবিবারে টিভির সামনে বসে যায় বাঙালি। গুগলি-র কথা শুনে ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া মুখগুলি দেখতে মন্দ লাগে না! সঙ্গে দাদার ব্যাপারে গোপন তথ্যও যে মেলে। তাই ছাড🐬়তে চায় না দর্শক।