বাংলা টেলিভিশনের অতি পরিচিত মুখ অন্বেষা হাজরা। শেষ ‘সন্ধ্যাতারা’ ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছে অন্বেষাকে। লম্বা ব্রেকের পর জি বাংলার পর্দায় ফিরলেন ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’-এর নায়িকা। দাদাগিরির মঞ্চে হাজির উর্মি। সৌরভের গেম শো-তে পৌঁছে চোখেমুখে উত্তেজনা অভিনেত্রীর। আরও পডু়ন-‘জীবনের আনন্দ কী, 🦂জানলই না’, সৌরভের পছন্দে অরুচি পায়েলের! হতাশ দাদার পাশে মধুমিতা
পায়েল সরকার, মধুমিতা সরকার, ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে এই গেম শোৃতে অংশ নেবেন অন্বেষা। চ্যানেলের তরফে সামনে এসেছে শো-এর নতুন প্রোমো। সেখানে নিজের গোপন প্রেমকাহিনি ফাঁস করলেন বিজয় মাঠানের 𒀰বাধ্য বউমা। পর্দার সন্ধ্যা জানালেন, স্কুলজীবনে তাঁর একটাই স্বপ্ন ছিল ভালো নম্বর নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করা। তবে না, কেরিয়ার গড়তে বা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার🎶 হতে নয় সুপারস্টার দেবকে বিয়ে করতে এমন মন বাসনা ছিল অন্বেষার।
দাদাগিরির প্রোমোয় অন্বেষাকে বলতে শোনা গেল, ‘আমার উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো রেজাল্টের পিছনে দীপক অধিকারীর অনেক বড় হাত আছে। কারণ আমি ভেবেছিলাম খুব ভালো করে পড়াশোনা করে কলকাতায় যাব। 🔯তারপর গিয়ে দেবকে বিয়ে করে নেব।’ মুচকি হেসে সৌরভ জানান, ‘এখনও চান্স আছে তো…. দেব আসবে একটু পড়ে’।
নিজের প্রেমজীবন নিয়ে কোনওদিনই লুকোছাপা করেননি দেব। প্রায় এক দশক ধরে অভিনেত্রী রুক্মিণী মিত্রর সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন তিনি। তবে চল্লিশের গণ্ডি পেরিয়েও এখনও অবিবাহিত ঘাটালের বিদায়ী সাংসদ। বিয়ের প্রসঙ্গ এড়িয়ে চলেন তিনি। আপতত তৃতীয়বার ভোটে🌺র ময়দানে দেব। সেই নিয়েই চলছে ব্যস্ততা। এর মাঝেই সেলিব্রেট করেছেন প্র🍬ধানের ১০০ দিন পূর্তি।
এপিসোডের অপর প্রোমোতে দাদার পছন্দে আপত্তি জানিয়েছেন পায়েল সরকার। প্রোমোর শুরুতেই দাদাকেবলতে শোনা গেল, ‘পায়েল বলে দাদার যেটা সবচেয়ে পছন্দ, ওর সেটা একেবারে অপছন্দ’। হাসিমুখই পায়েলের জবাব, ‘একটা হল বিরিয়াꦑন🧔ি, আরেকটা হল ফুচকা’। এই কথা শুনে রীতিমতো ভ্যাবাচ্যাকা খেলেন অন্বেষা-মধুমিতারা। ছোটপর্দার ‘পাখি’ তো বলেই ফেললেন, ‘আমি তো বিরিয়ানি খেতে খুব ভালোবাসি’। আফসোসের সুরে দাদা যোগ করেন,‘জীবনের আনন্দ কী, জানলই না পায়েল।’
দীর্ঘ আট মাসের সফর শেষে গত মার্চ মাসে শেষ হয়েছে সন্ধ্যাতার। এই মেগাতেই শেষবার দেখা গিয়েছে অন্বেষাকে। আপতত দিন কয়েকের বির𒁏তিতে অভিনেত্রী🐓।