𒐪 আরজি কর নিয়ে উত্তাল গোটা বাংলা। এই প্রতিবাদের আবহে অনেকেই পুজো বন্ধের ডাক তুলেছেন। যদিও সামেজর বহু মানুষ তাতে প্রতিবাদের সুর চড়িয়েছেন। কারণ, দুর্গাপুজোর সঙ্গে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িয়ে থাকে অনেক সাধারণ মানুষের রুটিরুজি। পুজোর চারদিন আয়ের আশায়, অনেকেই সারা বছর থাকেন অপেক্ষা করে। সঙ্গে বিচার চাওয়ার সঙ্গে ঠাকুরের আরাধনা মিলিয়ে ফেলতে নারাজ একাংশ।
ꩲ এরই মাঝে বাংলায় বেশ ধুমধাম করেই পালন হল গণেশ চতুর্থী। বিগত কয়েকবছর ধরেই পাড়ায় পাড়ায় গণেশপুজোর চল লক্ষ্য করা গিয়েছে।বেশ বড় করে গণপতি আরাধনা করলেন তৃণমূল বিধায়ক শ্রেয়া পাণ্ডেও। আর তাতে হাজির হয়েছিলেন দেব-রুক্মিণী।
🧸 দীর্ঘদিন ধরে একই রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করছেন দেব। তাই বান্ধবী শ্রেয়ার বাড়ির পুজোয় দেব এলেন প্রেমিকার সঙ্গেই। নীল রঙের শার্ট আর ডেনিম পরেছিলেন। আর রুক্মিণীর গায়ে ছিল সবুজ রঙের শাড়ি। টলি অনলাইনের শেয়ার করা ভিডিয়োতে দেখা গেল, বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে পুজোর আয়োজন, মণ্ডপ সজ্জা করা হয়েছিল। ভিড়ও ছিল চোখে পড়ার মতো।
আরও পড়ুন:🅠 ‘কাসভের ফাঁসির ৫ বছর লেগেছিল’! আরজি কর নিয়ে রবিবারও রাজপথে কৌশিক, ‘তথ্যপ্রমাণ লোপাটের যে চেষ্টা…’
👍 তবে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার হওয়া ভিডিয়োতে একটু হলেও অসন্তোষের ছাপ পাওয়া গেল দেব ভক্তদের মধ্যে। একজন লিখলেন, ‘সারা শহর আন্দোলনে ব্যস্ত আর উনি সেখানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এনারা আবার জনপ্রতিনিধি, এদের দেখলেও কেমন ঘেন্না করছে...’। দ্বিতীয় জন অবশ্য দেবের হয়েই আওয়াজ তুললেন, ‘একটা আনন্দের দিনে ঠাকুর দর্শন করতে যেতে পারবে না! আমরাও কি সারাদিন বাড়িতে বসে থাকছি আর মিছিল করছি! আশ্চর্য’। তৃতীয়জন লেখেন, ‘ঘাটালে একটা মিছিল করতে দিল না পুলিশ। আর এসব হচ্ছে?’
আরও পড়ুন: 𝓰সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পেল ইমার্জেন্সি, দেওয়া হল UA সার্টিফিকেট, কবে মুক্তি?
🍰 আরজি কর নিয়ে যখন ক্ষোভের বীজ বপন হচ্ছিল, তখন রুক্মিণীকে নিয়ে বিদেশে ছুটি কাটাচ্ছিলেন দেব। তার আগেই শেষ করেছিলেন, খাদান সিনেমার কাজ। তবে ভ্যাকেশন থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি শেয়ার করতেই, নেটিজেনদের ক্ষোভের মুখে পড়তে হয়। তাঁর ‘এমনি’ ক্যাপশনের ছবিতে ক্ষোভ উগড়ে দেন অনেকেই।