নামী পরিবারের মেয়ে তিনি। বাবা দেবাশিস কুমার খুব ঘনিষ্ঠ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা ღবন্দ্যোপাধ্যায়ের। তবে রাজনীতির দিকে পা বাড়ননি তিনি। বরং, নাম কামিয়েছেন বিনোদনের দুনিয়ায়। তবে দেবলীনার আরেক পরিচয় হল তিনি নৃত্যশিল্পী। সঙ্গে পড়ান কলেজেও। এবার সামাজিক মাধ্যমে সকল ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন, ডক্টর উপাধির পাওয়ার সুখবর।
দেবলীনা লিখলেন, ‘𓂃অবশেষে ডক্টর উপাধি হাতে পেলাম। এবার লিখতে পারব ডঃ দেবলীনা কুমার। আমি রবীন্দ্🐻রনাথের নৃত্যধারার একজন গর্বিত গবেষক। সত্যিই আনন্দের মুহূর্ত। এই অনুভূতি আমাকে আরও নম্র করেছে। সর্বশক্তিমানের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ ও ঋণী। আমি শুধু আপনাদের শুভেচ্ছা চাই, এবং তাই এই পোস্ট।’
আরও পড়ুন: কড়া ট্রেনিং রামায়ণ-এর জন্য, খ💫ালি গায়ে রণবীর! পিছনে কী🧔 কাণ্ড রাহা-আলিয়ার
দেবলীনাকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছেন তাঁর অনুরাগীরা। তাঁর পোস্টে কমেন্ট করেছেন টলি স⭕েলেবরাও। মিমি চক্রবর্তী দিলেন রেড হার্ট ইমোজি। দেবচন্দ্রিমা লিখলেন, ‘ইয়েয়েয়ে’। শ্রীতমা রায়চৌধুরীর মন্তব্য, ‘শুভেচ্ছা’। কমেন্ট করেছেন উত্তম কুমারের নাতি, দেবলীনার স্বামী গৌরব চট্টোপাধ্যায়। লিখেছেন, ‘তোমার জন্য আমি গর্বিত।’
আরও পড়ুন: চান্না মেরেয়া-র ‘আসল গায়ক’ অরিজিৎ নন! দাবি শাহিদ মাল্যর, ‘ক🍷্ষমা চেয়েছিল প্রীতম…’
প্রাক্তন, গোত্র, হামি ইত্যাদি ছবিতে দেখা গিয়েছে দেবলীনাকে। শেষ কাজ সাদা রঙের পৃথিবী সিনেমায়। এর আগেরাজনীতিতে পা রাখে নিয়ে দেবলীনাকে বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘আমি এত বড় হয়ে, লকডাউনে জানতে পেরেছিলাম, বাবা বাড়িতে থাকলে কে𓆏মন হয়। আমি কোনওদিন ঘুম থেকে উঠে বাবাকে বাড়িতে দেখিনি। রবিবারও বাবা কাজে যেত। আমার কাছে রাজনীতি ২৪ ঘণ্টার পেশা। আমি এখন সিরিয়াল করছি না। তাই হ🐬য়তো রোজ শ্যুট আমার থাকে না। তবে নাচ আছে, কলেজে পড়ানো আছে। আমি চাই আমি যখন রাজনীতি করব সেটার পিছনে সময় দিতে পারলেই করব। তাই রাজনীতির কথা আমি এখনও ভাবছি না। বাবাও হয়তো সেকারণে আমাকে উৎসাহ দেননি এখনও।’
আরও পড়ুন: বাংলায় ভিডিয়ো বানানো বং গাই কিরণ ‘বাংলার’ ছেলে𒉰ই নন! বাবা পড়শি রাজ্যের, জানা গেল এতদিনে
তবে রাজনীতিতে না এলেও, বরাবরই তৃণমূলের হয়ে সরব তিনি। মমতাদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ। এমনকী, উত্তম কুমারের পরিবারের হয়েও কথা বলতে শোনা যায় তাঁকে। বছরখানেক আগেই সামাজিক মাধ্যমে দেবলীনা লিখেছিলেন, ‘আজ বিরোধী শাসকের আমলে তথাকথিত বামপন্থী অভিনেতা সৌমিত্রবাবু নিজের যোগ্য সম্মানটুকু পেলেন, কিন্তু ভামবিড়াল শাসকদের আমলে 🍷উত্তমবাবুর সেই সৌভাগ্য হয়নি’। সেই পোস্টে রবীন্দ্রসদনে𝐆 শায়িত সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মরদেহের ছবি এবং উত্তম কুমারের মরদেহের ছবি ছিল। বউদিকে সমর্থন জানিয়েছিলেন, উত্তম পুত্র গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের ছোট মেয়ে।