পুজোয় টেক্কা নিয়ে হাজির হচ্ছেন দেব। জোর কদমে ছবির প্রচারে ব্যস্ত নায়ক। আর দেবের ছবি মানে🅰ই জি বাংলার রিয়ালিটি শো-তে তাঁর উজ্জ্বল উপস্🉐থিতি। বন্ধু অভিজিৎ সেন পরিচালিত সারেগামাপা-র আসন্ন এপিসোডে দেব তাঁর ছবির দুই হিরোইন স্বস্তিকা ও রুক্মিণীকে নিয়ে হাজির।
পর্দায় পরস্পরকে টেক্কা দিলেও বাস্তবে স্বস্তিকার সঙ্গে এখন দেবের জমাটি বন্ধুত্ব। সারেগামাপা-র মঞ্চে দুজনকে দেখা গেল একদম ম্যাচিং পোশাওকে! লাল পাড় সাদা গরদের শাড়িতে ঝলমলে স্বস্তিকা, সঙ্গে কনট্রাস্ট করে সবুজ ব্লাউজ! অন্যদিকে সাদা ধুতি আর লাল পাঞ্জাবিতে উজಞ্জ্বল ঘাটালের সাংসদ।
এদিন দেবের ঘরের মেয়ে অঙ্কনার গানেই মঞ্চে আগুন ঝরালেন দেব-স্বস্তিকা। রিয়েল লাইফ পার্টনার রুক্মিণী নন🤡, বরং প্রেমিকার সামনেই স্বস্তিকার হাত ধরলেন দেব। দেব-শ্রাবন্তী জুটির সুপারহিট গান ‘এগিয়ে দে’র তালে তাল মেলালেন দুজনে। সাংসদের ছবির গান গেয়ে যারপরনাই খুশি অঙ্কনাও। খুদের মিষ্টি আওয়াজ ইতিমধ্যেই মন জয় করেছে গোটা বাংলার। এবার দেবও শুনে নিলেন তাঁর মন্ত্র🍸মুগ্ধ করা কণ্ঠ।
অঙ্কনা পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের বাসিন্দা। যেখান থেকে পরপর তিনবার লোকসভা ভোটে জিতেছেন টলিউডেꦅর সুপারস্টার অভিনেতা দেব। মফসস্বল থেকেই এবারের সারেগামাপা-তে উঠে এসেছে এই প্রতিভা। অঙ্কনা ভালো গান গাওয়ার পাশাপাশি খুব ভালো ‘হুইসলিং’ করে। অবন্তী সিঁথির পর নতুন ‘শিসপ্রিয়া🐈’ হিসাবে পরিচিতও পেয়েছে সে।
পুজোয় বক্স অফিসে মুখোমুখি লড়াইয়ে দেব-আবির। তবে নতুন প্রোমোতে দুজনের ব্রোম্যান্স নজরে এল। একদম শুরুতে মঞ্চে একচালা 𒅌মা দুর্গার প্রতিমা নিয়ে এলেন দেব-আবির। পিছনে পরিচালক সৃজিত। শাঁখ বাজালেন কৌশিকি। উঠল ‘বলো দুগ্গা মাইকি’ রব। শারদীয়ার আনন্দে মাতোয়ারা সারেগামাপা-র গোটা মঞ্চ।
আরও পড়ুন-‘মা-বাবার জন্য নিজের বাড়ি বান♍াব’, সারেগামাপা-য় অঙ্কনার স্বপ্ন মুগ্ধ করল আবিরকে
খুদে🍸 অনীকও তাঁর পারফরম্যান্স দিয়ে সবার মন জিতে নিল নিমেষে। এদিন দুর্গা পুজোর অতি জনপ্রিয় গান ‘এক এক্কে এক’ গাইতে শোনা গেল ওয়ান্ডার বয়কে। পুজোর আবহেও সারেগামাপা-র মঞ্চে হাড্ডাহাড্ডি গানের লড়াই অব্যাহত। গত সপ্তাহে এলিমিনেশনের খাঁড়া থেকে বেঁচেছে প্রতিযোগিরা। পুজ🐓োর সপ্তাহেও কি তেমনটাই ঘটবে?
আরও পড়ুন-Srijit Mukherji: খাকি উর্দিতে দাবাং অবতার! ট⛦েক্কার ক্লাইম্যাক্স নি🐲য়ে বড় খোলসা সৃজিতের
টেক্কা প্রসঙ্গে
এক মাস কাজ করেই জমাদারের চাকরি হারিয়েছে ইকলাখ। সেই চাকরি ফিরে পেতে এক স্কুলছাত্রীকে (স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে) কিডন্যাপ করে সে। সেই খুদেকে উদ্ধারের দায়িত্ব পরে কলকাতা পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফিসার রুক্মিণীর হাতে। কোনওভাবেই আপোসের 🎀রাস্তায় যেতে রাজি নয় ইকলাখ, তার একটাই ডিম্যান্ড- ‘আমার চাকরিটা চাই’।
মেয়েকে বাঁচাতে সর্বস্ব সঁপেꩲ দিতে রাজি স্বস্তিকা। শেষ🌜ে পথ খুঁজে না পেয়ে বন্দুক হাতে তুলে নেন স্বস্তিকাও। স্পষ্ট জানিয়ে দেন,'আমার মেয়ের সঙ্গে আজ যা যা হবে, তোমার ছেলের সঙ্গেও ঠিক তাই তাই হবে। এক্সাক্টলি সেম'। এরপর কী ঘটবে রহস্যে মাখা সেই গল্পই উঠে আসবে বড় পর্দায়।