নব্বইয়ের দশকে সৌন্দর্য প্রতিযোগীতায় বিশ্বমঞ্চে ভারতীয় সুন্দরীদের রাজ কায়েম ছিল। শতাব্দীর শুরুতে সৌন্দর্য প্রতিযোগীর মঞ্চে ভারতের সবচেয়ে বড় সাফল্য এসেছিল। ২০০০ সালে মিস ইন্ডিয়ার মঞ্চের তিন সুন্দরী (প্রথম, দ্বিতীয়,তৃতীয়) লারা দত্ত, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া𒆙 এবং দিয়ꦇা মির্জা আন্তর্জাতিক মঞ্চেও সেরার খেতাব জয়ে সফল হয়েছিলেন।
২০০০ সালে মিস ইন্ডিয়ায় তৃতীয় স্থানাধিকারী দিয়া মির্জা মিস এশিয়া প্যাসেফিকের মঞ্চে সেরার তাজ জিতে দেশের নাম উজ্জ্বল করেছিলেন। মুকুট জয়ের ২০ বছর পূর্তিতে নস্টালজিক দিয়া। কিশোরী বয়সের এই সাফল্য নিয়ে সম্প্রতি মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী, প্রযোজক দিয়া মির্জা। মাত্ওর ১৮ বছর বয়সে এশিয়ার সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা নির্বাচিত হয়েছিলেন এই বলিউড ডিভা।
এই উপলক্ষ্যে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন দিয়া। সেখানে নিজের খেতাব জয়ের মূহুর্ত তুলে ধরেন দিয়া। সঙ্গে লেখেন- 'মাত্র ১৬ বছর বয়সে আমাকে এক মডেলিং এজেন্ট খুঁজে বার করেছিল।আর দু-বছর পরেই আমি মিস এশিয়া প্যাসেফিকের তাজ জিতেছিলাম। পুরোটাই স্বপ্ন। আমার চারপাশের 🅷গোটা জগতটা বদলে গিয়েছিল, আমি যদিও একই ছিলাম, তবে সবকিছু নতুন ছিল'। দিয়া আরও জানান, প্রতিযোগী চলাকালীন তাঁর বাবা একটি কার্ডের মধ্যে রবার্ট উডসের ‘মাইলস টু গো বিফোর আই স্লিপ’ কবিতার কয়েকটা লিখেছিলেন মেয়েকে অনুপ্রাণিত করতে। সেই কার্ডটি আজও যত্ন করে রেখেছেন তিনি। প্রতিদিন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে সেটি পাঠ করেন দিয়া, যাতে একইরকমভাবে নিজেকে অনুপ্রাণিত করতে পারেন জীবনযুদ্ধে লড়াই জারি রাখতে।
টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে দিয়া জানিয়েছেন, ‘আমি এই ধরণের সৌন্দর্য প্রতিয🌠োগিতা সম্পর্কে জানতাম। অনেক মেয়েকে চিনতাম যাঁরা এতে অংশ নিতে চাইত। তবে আমি কোনওদিন সেটা চায়নি’। নতুন কিছু শেখার তাগিদ দিয়াকে পৌঁছে দিয়েছিল মিস🐓 ইন্ডিয়ার মঞ্চে।
দিয়ার কথায়, ‘আমরা সবাই জানতাম লারা দত্ত জিতবে। সবার ফেবারিট ছিল লারা।আমাদের সবার চে🧔য়ে ওঁর অভিজ্ঞতা বেশি ছিল’। উল্লেখ্য মিস ইন্ডিয়া ২০০০ লারা দত্ত মিস ইউনি♍ভার্সের মঞ্চেও সেরা নির্বাচিত হয়েছিলেন। সুস্মিতা সেনের পর দ্বিতীয় এবং এখনও পর্যন্ত একমাত্র ভারতীয় মহিলা হিসাবে এই খেতাব উঠেছে লারার মাথায়। অন্যদিকে প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় স্থান দখলকারী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া মিস ওয়ার্ল্ড নির্বাচিত হয়েছিল। আজ ভারতের গ্লোবাল আইকন প্রিয়াঙ্কা।