নিত্যদিনই চর্চায় থাকে রচনার ‘দিদি নম্বর ওয়ান’। রোজই কেউ না কেউ এসে মন খুলে নানান কথা শেয়ার করেন রচনার স🔯ঙ্গে। বাদ যান না সেলেবরাও। সম্প্রতি, 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এর মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন অভি♑নেতা শমীক চক্রবর্তী। হ্য়াঁ, ঠিকই ধরেছেন 'ইচ্ছে পুতুল' সিরিয়ালের মেঘের বিশেষ বন্ধু ‘জিষ্ণু সেন’-এর কথাই বলছিলাম। মা সোনালী চক্রবর্তীর সঙ্গে জুটি বেঁধে ‘দিদি’র মঞ্চে এসেছিলেন শমীক।
রচনার সামনেই শমীকের মা ফাঁস করলেন ছেলে🌳র বিয়ের জন্য পাত্রী দেখার কথা। ঠিক কী বলেন সোনালী চক্রবর্তী?
শমীকের মা জানান,𝐆 তিনি ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী খোঁজা শুরু করেছিলেন, তবে আপাতত তা বন্ধ রেখেছেন। কারণ, পাত্রীর জন্যই নাকি তাঁর ছেলের রাতের ঘুম উড়েছে। কিন্তু কেন? রচনার এই প্রশ্নে সোনালী জানান, ‘পাত্রীরা নিজেরাই ফোন করছে, বলছে, তোমার মা যখন পাত্রী খুঁজছে, আমিই তো আছি।’ এমন কথায় জোরে হাসতে শুরু করেন রচনা। রচনা প্রশ্ন করেন, ‘শমীক, এর মধ্যে তোমার কাকে ভালো লাগলো?’ অভিনেতা উত্তর দেন, ‘মা-ই বলুক না। এটা নিয়ে আমি কিছু বলব না।’ শমীকের মা সোনালী জানান, আপাতত ছেলের যাঁকে 🐼মনে ধরেছে, তাঁকে তিনি চেনেন, ভালো, তবে এখন দেখা যাক…থাকে কিনা!
‘ইলেকট্রিশিয়ান দাদাকেই বলি, পিছনের দিকের চুলটা ঠ✱িক করে কেটে দাও তো’! রচনাকে একী বললেন মৈত্রেয়ী
সোনালী চক্রবর্তী জানান, এতদিন মাসে মাসে পাল্টানোর বিষয়টা ছিল। এবার একজনকে পেয়েছে, তাও দু'বছর টাইম নিচ্ছি। মায়ের কথায় শমীক বলে ব💙সেন, ‘টেস্টিং পিরিয়ড চলছে…’। শমীক এরপর বলেন, একদিন ওকে (পাত্রীকে) আলু ভাজতে বলেছিলাম, গিয়ে দেখি উপরটা কাঁচা, নিচটা পোড়া। আমার সঙ্গে ওর ঝগড়াটা হয় শুধু রান্না নিয়ে। ওর জন্য আমাকে আবা𝔍র রান্না করতে হয়।'
রচনা তখনꩲ বলেন, ‘সব মানুষের মধ্যে সবগুণ থাকে?’ শমীকের মা সোনালী তখন বলে ওঠেন, ‘এই আমি গুণ পেয়েছি, ঘুমাতে পারে।’ সোনালীর এমন কথায় জিভ কেটে বসেন রচনা। যদিও কোন পাত্রীর বিষয়ে কথা হচ্ছিল, সেকথা ফাঁস করা হয়নি। তবে নেটপাড়ায় অনেকেই পাত্রী খোঁজা নিয়ে শমীক চক্রবর্তী ও তাঁর মায়ের এধরনের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলে লিখেছেন, ‘মেয়েরা কী আলু, পটল নাকি টেস্ট করে দেখতে হবে!’ কারোর কথায়, ‘শমীকে🎀র মা সোনালী মেয়ে ঘুমতে পারে বলে যে মন্তব্য় করেছেন, সেটাও শুনতে ভালো লাগলো না।’ এমনই নানান মন্তব্য উঠে এসেছে।