২২ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে ডাঙ্কি। প্রথমবার রাজকুমার ඣহিরানির সঙ্গে কাজ করেছেন শাহরুখ খান। রাজকুমার এর আগে বলিউডকে উপ🃏হার দিয়েছে থ্রি ইডিয়টস, পিকে, মুন্নাভাই এমবিবিএসের মতো ছবি। আর এখন আসছে ডাঙ্কি।
রিপোর্ট বলছে খুব সামান্য বাজেটে তৈরি করা হয়েছে ছবিখানা। ফলে ছবির প্রযোজনার দায়িত্বে থাকা রেড চিলিজের লাভের সুযোগ আরও বেশি। গত ৭ বছরে যত সিনেমাতে দেখা গিয়েছে শাহরুখকে, তার মধ্যে ডাঙ্কি-র বাজেটই সবচেয়ে কম। ‘যব হ্যারি মেট সেজল’-এর বাজেট ছিল ৯০ কোটি। ‘রইস’ বানানো হয় ৯০ থেকে ৯৫ কোটিতে। ‘জিরো’-র বাজেট ছিল ২০০ কোটি, ‘পাঠান’-এর ২৪০ কোটি ও ‘জওয়ান’-এর ৩০০ কোটি। আরও পড়ুন: দাদ💟ুকে হারিয়ে স্বজনহারা পরীমনি, মা-বাবা মারা যাওয়ার পর বড় করেছিল এই ‘নানা’
ডাঙ্কি-র বাজেট মাত্র ৮৫ কোটি। তবে এর মধ্যে ছবির তারকাদের পারিশ্রমিক ধরা নেই। আসলে রাজকুমার হিরানি বরাবরই কম খরচেই কাজ শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। ডাঙ্কি-র ক্ষেত্রেও সময় লেগেছে মাত্র ৭৫ দিন। যার মধ্যে শাহরুখ খান শ্যুটিং করেছিলেন ৬০ দিন। আর তার ফলে অন্যান্য ছবির থেকে ডাঙ্কির লাভের অঙ্ক ঘরে তোলার সম্ভাবনা অন্য ছবির থেকে অনেকটাই বেশি। আরও পড়ুন: ‘বউ পেটাবে আমাকে…’, বয়সের ফারাক ১১, বাড়িতে এই🐽 কাজ ভুওলেও করেন না রণবীর
একসঙ্গে জওয়ান আর ডাঙ্কির শ্যুট চালিয়েছিলেন শাহরুখ। দুই সেটের মধ্য൲ে রীতিমতো চলত আনাগোনা। তবে ডাঙ্কির কাজ জলদি শেষ হওয়াতে জওয়ানে বেশি মনোনিবেশ করতে পেরেছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন: খুনের আগেই খুনি ধরবে একেন, কিন্তু থামছে না 🌼পিজে! প্রকাশ্যে নতুন সিরিজের ট্রেলার
যদিও ডাঙ্কি🅺-র সামনে আছে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ শাহরুখ খানের এই সিনেমা বক্স অফিসে ক্ল্যাশ করছে প্রভাসের ‘সালার ১’-এর সঙ্গে। এর আগে জিরোর ক্ষেত্রে দক্ষিণের সিনেমার মুখোমুখি হওয়া শুভ হয়নি শাহরুখের জন্য। আর সেটা ছিল জিরো ভার্সেস কেজিএফ। জিরো ছিল সুপার ফ্লপ। এমনকী, সেই ব্যর্থতার পরই বিরতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কিং খান।
২০২৩ সাল লাকি হয়ে এসেছে শাহরুখ খানের কাছে। দুটো ১০০০ কোটির সিনেমা উপহার দিয়েছেন চার বছরের বিরতির শেষে এসেই𒁏। জানুয়ারিতে এসেছিল পাঠান, এরপর জওয়ান আসে সেপ্টেম্বরে। ডিসেম্বরে বক্স অফিস কাঁপাতে আসছে ডাঙ্কি।