বর্তমানে টেলিভিশনের এক নম্বর নায়িকা তিনি! আট থেকে আশি সবার প্রিয় জ্যাস স্য়ানাল ওরফে জগদ্ধাত্রী। ৫০০ পর্ব পার করেও টানা বেঙ্গল টপার জি বাংলা এই মেগা। বর্তমানে যে কোনও সিরিয়াের সাফল্যের মূল্যায়ণ টিআরপি! কারণ রেটিং এদিক থেকে ওদিক হলেই সিরিয়ালের ঝাঁপ বন্ধ। আরও পড়ুন-'শ্যুটিং শুরুর আগের দিন জানলাম আমি বাদ..♛', হতাশা কাটিয়ে সাফল্যের শীর্ষে 'জগদ্ধাত্রী' অঙ্কিতা
জি বাংলার এক নম্বর সিরিয়ালের নায়িকা অঙ্কিতা চলতি ব🙈ছরও জি বাংলা সোনার সংসারে বাজিমাত করেছেন। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে পর্ণা, ফুলকিদের পিছনে ফেলে সেরা নায়িকার পুরস্কার ছিনিয়ে নিয়েছেন তিনি। এখানেই শেষ নয়, আরও দুটিꦉ পুরস্কার পেয়েছেন অঙ্কিতা। এই সাফল্যের অনুভূতি কেমন? জানতে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার তরফে আমরা যোগাযোগ করেছিলাম অঙ্কিতার সঙ্গে।
অঙ𒈔্কিতা বললেন, ‘আমাদের জগদ্ধাত্রী টিম অনেক পুরস্কার পেয়েছে। সেটা বেশি আনন্দের। আমি ব্যক্তিগতভাবে তিনটে পুরস্কার জিতেছি, সেরা নায়িকা, সেরা জুটি এবং জি ফাইভের মোস্ট পপ্যুলার ফেস। জগদ্ধাত্রী পরিবার ১০টা পুরস্কার পেয়েছে। ভীষণ ভালো লাগছে। সোনার সংসারের জন্য আমরা একটা গোটা বছর অপেক্ষা করি। এটা বিরাট সম্মান। দর্শকদের ভালোবাসা অ্যাওয়ার্ডের থেকেও বেশি, তবে স্টেজে দাঁড়িয়ে অ্যাওয়ার্ড নিতে সবার ভালো লাগে। ভীষণ ভালো লাগছে। আমার জন্য বড় পাওনা আমি সেরা নায়িকার অ্যাওয়ার্ডটা বুম্বাদার হাত থেকে নিয়েছি। সেটা আমার জন্য বিরাট ব্যাপার।’
খুশি, উত্তেজনা ঝড়ে পড়ল অঙ্কিতার গলায়। যোগ করলেন, 'আমাদের প্রত্যেকের কাছে বুম্বাদা অনুপ্রেরণা। ওঁনার ছবি দেখে আমরা বড় হয়েছি।' পারফরম্যান্সܫে কী চমক থাকছে? হাসিমুখে জবাব দিলেন,'সব সিরিয়ালের হিরো-হিরোইন, ছোট সদস্য,সᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚবাই নেচেছে। গতবার আমাদের (জগদ্ধাত্রী-স্বয়ম্ভূ) অ্যাক্টটা খুব মারামারির ছিল, এবারেরটা একদম রোম্যান্টিক একটা নাচ। আরেকটা সব সিরিয়ালের লিডিং নায়িকাদের একটা নাচ রয়েছে'।
এরপর প্রতিদ্বন্দ্বীদের ভালোবাসা জানিয়ে বললেন, ‘শুধু জগদ্ধাত্রী নয়, জি বাংলার সব সদস্যই এ♌কটা পরিবার। পুরস্কার পাক বা না পাক, একসঙ্গে সেলিব্রেশনটাই আসল। অন্য ক্যাটেগরিতে আরও অনেকে পুরস😼্কার পেয়েছে। সকলকে অভিনন্দন জানাতে চাই’।
এটা অঙ্কিতার সোনার সংসারে দ্বিতীয় বছর। গতবার ဣদুটো পুরস্কার পেয়েছিলেন, এবার তালিকা দীর্ঘ হয়েছে। ব্লুজ প্রোডাকশনের জগদ্ধাত্রীর হাত ধরে অঙ্কিতার কেরিয়ারের দশা আর দিশা দুটোই বদলেছে। নিজের অভিনয়ের সফর নিয়ে এর আগে নায়িকা জানিয়েছিলেন, 'শুরুতে একটা ছোট্ট চরিত্রে কাজ করেছি, চার বছর ধরে মডেলিং করেছি। অনেক অডিশন দিয়েছি, সেখান থেকে স্নেহাশিসদার (চক্রবর্তী) অফিসে আসা। উনি আমার অডিশন নেন, পুরোটাই দাদার হাতে তৈরি আমি। উনি আমাকে অভিনয় শিখিয়েছেন, আমাকে জগদ্ধাত্রী হিসাবে গড়ে তুলেছেন। আমি যা করছি, যেটুকু পারছি সবটাই ওই মানুষটার জন্য।