দিনটা ছিল ২০২৩-এর ৯ জুলাই সবাইকে চমকে দিয়েই টুক করে বিয়েটা করে ফেলেন অভিনেত্রী শ্রুতি দাস। পাত্রের নাম তো সকলের জানা, পরিচালক স্বর্ণেন্দু সমাদ্দার। তবে বিয়েটা এমন ঝপ করে, কাউকে কিছু না জানিয়ে হয়ে যাবে, এমনটা 🃏কেউই হয়ত আশা করেননি। তবে হ্যাঁ, সেটা ছিল রেজিস্ট্রি বিয়ে, সামাজিক বিয়ে হতে এখনও ঢের দেরি…।&nb🌠sp;
আর বিয়ের পর এবছর প্র𓄧থম একসঙ্গে দোল উদযাপন করবেন শ্রুতি-স্বর্ণেন্দু। কীভাবে হবে এই সেলিব্রেশন? কী পরিকল্পনা রয়েছে? একথা Hindustan Times Bangla-কে ফোনে নিজেই জানিয়েছেন 'রাঙা বউ' শ্রুতি।
‘হ্যাঁ, ৯ মাস হয়ে গেল নতুন জীবনে পা রেখেছি। (হাসিমুখে) এই মুহূর্তে আমি কাটোয়াতে, ১০ দিনের জন্য ছুটি কাটাতে এসেছি। এবছর কাটোয়া ইনোভেটিভ পরশের বসন্ত উৎসবে আমি আর স্বর্ণ (স্বর্ণেন্দু) আমন্ত্রিত। নিজের শহরেই অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ পেয়ে দারুণ লাগছে। তার উপর নতুন জামাই আসছে শ্বশুরবাড়ি। কাটোয়ায় এবছর ২৬ মার্চ দোল উদযাপন হবে। ২৫-২৬ দু'দিন নতুন জামাই শ্বশুরবাড়ির দোল উপভোগ করবে। দোলের দিন কাকার বাড়িতে নিমন্ত্রণ আছে। কাকিমা খাওয়াবে। মেনুতে থাকছে নতুন জামাই-এর প্রিয় মটন, ভাত, পোলাও, পনির। আর পরদিন আমার মা, মানে স্বর্ণেন্দুর শাশুড়ি মা জামাইয়ের জন্য বিরিয়ানি রাঁধবে। আর থাকবে দেশি মুরগী। দু'দিন দোল কাটিয়ে নতুন জামাই শ্বশুর-শ𒐪াশুড়ি আর বউকে নিয়ে কলকাতায় ফিরে যাবে। এই পরিকল্পনা রয়েছে…।’
আরও পড💧়ুন-'ডিমের কুসুম, ব্যাটারির কালিও মেখেছি আর স্নানে গিয়ে… এবার তো দীপঙ্করের সঙ্গেই দোল…: অহনা
একটানা কথাগুলো বলে হেসে ফেলেন শ্রুতি। ছোটবেলায় রং খেলা🐼র স্মৃতিতে ফিরে গিয়ে শ্রুতি বলেন, ‘আমি তো গুন্ডা ছিলাম, গুন্ডাই আছি। এমন বাঁদুরে রং মেখে ফিরতাম যে মা-ই চিনতে পারত না। এখন তো আর সেটা হয় না। গায়ে রং থাকলে তো আর এখন চলꦚবে না। তাই হার্বাল (ভেষজ) আবির খেলা। তবে আবির খেলবই খেলব।’
দোলে রং খেলার কথা উঠলেই ভাং খাওয়ার কথা আসে। এমন চল আছে অনেক জায়গায়। কখনও খেয়েছেন কখনও? শ্রুতি বলেন, ‘হ্য়াঁ, এ🐻কবার তা খেয়েছিলাম আমিও। বেশ ভালোই খেতে। তবে নেশা করার জন্য খাইনি। অল্পই খেয়েছি। নেশা হয়ওনি। সে সুযোগ ছিল না, বাড়িতে বকা খাওয়ার ভয় তো ছিল তখন।’
ছোটবেলায় অনেকেরই দোল খেলার সঙ্গে প্রেম কিংবা হালকা 🦩ভালোলাগার স্মৃতি মিশে থাকে। তেমনটা আছে? শ্রুতি বলেন, ‘আরও অনেকের মতো আমারও তা আছে অবশ্য, তবে বাকিটা ইতিহাস….।’ (হেসে ফেলে)