২৫ জানুয়ারি মুꦍক্তি পেল ‘ফাইটার’। ঠিক তার একদিন আগে ছবির বিশেষ ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছিল নির্মাতাদের তরফে। মুম্বইয়ের যশরাজ ফিল্মস স্টুডিওতে বিশেষ স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়। একাধিক ꦜতারকা হাজির হয়েছিলেন ‘ফাইটার’-এর স্ক্রিনিংয়ে। শাহরুখ খান থেকে হৃতিকের গার্লফ্রেন্ড সাবা আজাদ এবং তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সুজান খান অভিনেতার দুই ছেলেও এ দিন যোগ দিয়েছেন ছবির স্ক্রিনিংয়ে।
ফাইটার স্ক্রিনিংয়ে সাবা আজাদ, সুজান
এ দিন খুব ক্যাজুয়াল লুকে ধরা দেন সাবা। হৃতিকের তুতো বোন পশমিনা রোশনের সঙ্গে ছবির স্ক্রিনিংয়ে একই গাড়িতে এসে হাজির হন সাবা। দুই ছেলে রেহান এবং হৃদানকে নিয়ে যোগ দিয়েছিলেন সুজান। এ দিন কালো আউটফিট পরেছিলেন সাবা। আরও পড়ুন: মধ্যমণি অ্যান্টনি ♊হপকিন্স, ঘিরে সলমন🐈-আলিয়ারা, হলি-বলির মিলিত ছবি হচ্ছে নাকি
যোগ দেন শাহরুখ খান
অন্যদিকে, বিলাসবহুল গাড়িতে চেপে যশরাজ ফিল্মস স্টুডিওতে প্রবেশ করেন শাহরুখ। নিরাপত্তায় মুড়ে, কালো কাঁচে ঢাকা গাড়িতে করে প্রবেশ করেন শাহরুখ𓄧। ফলে ছবি শিকারিদের হাতে লেন্সবন্দি করা সম্ভবপর হয়নি।
বাণী কাপুর, আয়ুষ্মান খুরানা, সিদ্ধার্থ আনন্দ এবং ফারহা খানও স্ক্রিনিং🍰য়ে উপস্থিত ছিলেন। সুজান খানের ভাই অভিনেতা জ🐓ায়েদ খানকেও দেখা গিয়েছিল।
ফাইটার সম্পর্কে
সিদ্ধার্থ আনন্দ পরিচালিত এই ছবিতে প্রথম বার হৃতিকের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন দীপিকা। মুক্তির দোরগোড়ায় এসে সেন্সর বোর্ডের কোপে পড়েছে যশরাজ ফিল্মস প্রযোজিত সেই ছবি। মধ্যপ্রাচ্যের একাধিক দেশে মুক্তির ছাড়পত্র পর্যন্ত পায়নি ‘ফাইটার’। ছবির মাধ্যমে ভারতীয় সশস্ত্র বিমান বাহিনীর বীরত্ব, ত্যাগ এবং দ🐠েশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা 🌃হয়েছে। ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন অনিল কাপুর, করণ সিং গ্রোভার, অক্ষয় ওবেরয়, সঞ্জিদা শেখ এবং আশুতোষ রানাও।
ফাইটার প্রাথমিক রিভিউ এবং প্রতিক্রিয়া
নিউজ ১৮কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে 'ফাইটার' নিয়ে মুখ খুলেছিলেন পরিচালক সিদ্ধার্থ আনন্দ। তিনি কথা বলেছেন 'পাঠান' ও 'ফাইটার', দুটি ছবি নিয়েই। পরিচালকের কথায়, 'পাঠান' তাঁর কাছে একটা ‘আশীর্বাদ’। সিদ্🌜ধার্থ জানিয়েছেন 'ফাইটার'-🦩এর ট্রেলার দেখেছেন কিং খানও।
সিদ্ধার্থ আনন্দ বলেন, ‘শাহরুখের ফাইটারের ট্রেলার ভালো লেগেছে। আসলে ট্রেলারটি যেদিন মুক্তি পেয়েছিল সেদিনই ওঁর (শাহরুখের) সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। ভিলেনের চেহারা ও স্টান্টগুলি ওঁর ভালো লেগেছে। ওঁর (শাহরুখের) মতে, ছবিতে CGI (Computer-generated imagery) এর ব্যবহারে তিনি মুগ্ধ। তবে এটা ঠিক পাঠানের সাফল্য এই ছবি নিয়ে লোকজনের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে। আর তাই আমি যদি বলি আমার কোনও টেনশন হচ্ছে না, ꦿতাহলে মিথ্যা বলা হবে। আমি প্রতি মুহুর্তে এটা থেকে নিজেকে দূরে রেখে বোঝাচ্ছি, প্রতিটি ছবিই আলাদা। সব ছবিরই নিজস্ব একটা যাত্রাপথ রয়েছে।’
হলিউডের ‘টপ গানে'র সঙ্গে তুলনা মুক্তির আগে
'টপ গান' সিনেমা প্রসঙ্গে তুলনা নিয়ে জুমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সিদ্ধার্থ জানিয়েছিলেন, ‘আমার মনে হয় সেটা কাকতলীয় হবে। একজন পরিচালক হিসেবে আপনাকে মানসিক প্রস্তুতি রাখতে হবে যদি আপনি প্লেনে সিনেমা তৈরি করেন তবে টপ গানের সঙ্গে তুলনᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚা করা হবে। কারণ ওদের কাছে কোনও রেফারেন্স পয়েন্ট নেই। কারণ ওরা বিশ্বাস করে আমরা এতটা সৃজনশীল নই, আমরা এমন কিছু করব যাতে ফাটল রয়েছে। আমাদের নিজেদের সিনেমাগুলো একটু বেশি সম্মানের চোখে দেখা শুরু করা উচিত। জিনিসগুলো হাতের বাইরে এমনটা ভাবা উচিত না। মানুষ অনুপ্রাণিত হয়, এমনকি পশ্চিমেও, প্রাচ্যে তৈরি বিষয়বস্তু দ্বারা’।