দিনকয়েক ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিজ্ঞাপন ভাইরাল হয়েছে। যেখা🐎নে দেখা যাচ্ছে দাদা বউদি থেকে বিরিয়ানি অর্ডার করেছে হৃতিক রোশন। আর তা দিতেই এসেছে জোম্যাটোর ꦚডেলিভারি বয়। এসব দেখেই চোখ গোলগোল সোশ্যাল মিডিয়ার। দাদা বউদির বিরিয়ানির সুখ্যাতি পৌঁছে গিয়েছে সুদূর মুম্বইতেও! আর স্বয়ং হৃতিককে দিয়ে বিজ্ঞাপন করাচ্ছেন এই রেস্তোরাঁর কর্তারা?
আসলে ব্যাপারটা হল জোম্যাটোর এই বিজ্ঞাপনের মুখ হৃতিক রোশন হলেও এতে আর্টিফিশিয়ার ইনটেলিজেন্স ব্যবহার করা হয়েছে। মানে যে এলাকা থেকে আপনি বিজ্ঞাপনখানা দেখবেন, সে এলাকার কোনও বিখ্যাত রেস্তোরাঁর নামই আপনি শুনতে পারবেন হৃতিকে🎃র মুখে।
তবে যতই এআই ব্যবহার করা হোক না কেন, হৃতিকের মুখে ‘দাদাꦏ বউডি’ শুনেই উৎফুল্ল বিরিয়ানি প্রেমীরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন লিখেছেন, ‘দাদা বউদি ইজ টুরু লাভ’📖। আরেকজন লিখেছেন,'এআই হ্যায় পর মেরা হ্যায়'।
বছরকয়েক আগে দাদা বউদির বিরি༒য়ানিরജ কর্ণধার এসেছিলেন দাদাগিরির মঞ্চে। সেই শো থেকে জানা যায়, এখানে বিরিয়ানি খেতে এসেছিলেন সৌরভও। কল্যানী থেকে খেলে ফেরার পথে সোজা যান দোকানে। তারপর বিরিয়ানি কিনে খেতে খেতে বাড়ি ফিরেছিলেন।
ভদ্রলোক জানিয়েছিলেন, তাঁরꦬ মা-বাবা প্রায় ৩০ বছর আগে দোকান শুরু করেছিল। প্রথম দিকে ৩ কিলো মাংসের বিরিয়ানি তৈরি করা হত। তাও বিক্রি হত না। এখন ৪০০-৫০০ কিলো মাংস লাগে।