জেল থেকে ক্রমাগত হমকি দিচ্ছে কনম্যান সুকেꩲশ! নিরাপত্তার অভাবে দু'দিন আগেই দিল্লি পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ। দিল্লির পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় অরোরার কাছে মামলা দায়ের করেছিলেন তিনি। স্পেশাল কমিশনার অফ পুলিশ (ক্রাইম ব্রাঞ্চ)-কেও চিঠি পাঠিয়েছিলেন জ্যাকলিন। এখন খবর মিলছে, অভিনেত্রী দিল্লির একটি আদালত থেকে তাঁর আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। যেটি মিডিয়ার 𝕴হাত ধরে কনম্যানের তাঁকে লেখা চিঠির বিষয়ে ছিল।
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, দিল্লির অতিরিক্ত দায়রা জজ চন্দর জিত সিং জানিয়েছেন, যেহেত🔜ু জ্যাকলিন তাঁর আবেদন প্রত্যা🧸হার করে নিয়েছেন, তাই এই মামলার নিষ্পত্তি করা হচ্ছে।
এর আগে জানা গিয়েছিল, কনম্যান সুকেশ চন্দ্রশেখর যেহেতꦰু মিডিয়ার মাধ্যম💙ে বারবার জ্যাকলিনকে চিঠি লিখছেন, অভিনেত্রীর তাতে মনে হয়েছে, এতে তাঁর বিনয় ক্ষুন্ন হয়েছে। চিঠিতে এমন কিছু অযৌক্তিক কথা বলা হচ্ছে, তাতে তিনি অপমানিত বোধ করছেন।
জ্যাকলিন এর আগে সুকেশের চিঠি লেখা প্রসঙ্গে তাঁর আবেদনে বলেছিলেন, এটা প্রধান অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরের এক ধরনের প্রয়াস। যেখানে বর্তমান আবেদনকারীকে কোনোওভাবে ভয় দেখানো এবং হুমকি দেওয়া, যাতে তিনি এই মামলার সাক্ষী হিসাবে আদালতের কাছে কোনও সত্য প্রকাশ না কর🌟েন।
&nbsꦰp;জ্যাকলিন, পুলিশ প্রধানকে লেখা চিঠিতে বলেন, ‘আমি দায়িত্বশীল নাগরিক, অজান্তেই এমন একটি মামলায় জড়িয়ে পড়েছি। তবে যার আইনের শাসন ও আমাদের বিচার ব্যবস্থার পবিত্রতার ওপর আমার সুদূরপ্র𝓀সারী বিশ্বাস রয়েছে। স্পেশাল সেল কর্তৃক নিবন্ধিত একটি মামলার প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসাবে থাকায় আমাকে চাপ দেওয়া হচ্ছে এবং ভয় দেখানো হচ্ছে। মান্ডোলি জেলে বন্দি সুকেশ নামে এক ব্যক্তি প্রকাশ্যে ভয় দেখিয়ে আমাকে হুমকি দিচ্ছেন।’
চিঠিতে পুলিশ কমিশনারকে অব🍒িলম্বে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছেন এরপর কিক-নায়িকা। তিনি বলেন, এটা তাঁর নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করছে এবং আইনি প্রক্রিয়াগুলির অখণ্ডতাকে বিপন্ন করছে। তিনি অনুরোধ করেছিলেনে, মহারাষ্ট্র কন্ট্রোল অফ অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যাক্ট (এমসিওসিএ)-এর অধীনে একটা মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষী দেওয়ায় তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত সরকারের এবং সুকেশের না🌟মে আইপিসি-র ধারায় এফআইআর দায়ের করা উচিত।
তবে এই আবেদন করার পরও জ্যাকলিন তাঁর সুকেশের বিরুদ্ধে আনা অভি♓যোগ কেন প্রত্যাহ📖ার করলেন, তা স্পষ্ট নয়।