গুগল বলছে তাঁর বয়স ২৩! রবিবার বাংলা টেলিভিশনের এক নম্বর নায়িকা অঙ্কিতা মল্লিকের জন্মদিন। জগদ্ধাত্রী ওরফে জ্যাস স্যানাল নামেই তাঁকে চেনে আট থেকে আশি। সবার ফেবারিট এই সুন্দরী। বলা যায়, বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম হেটার্সবিহীন নায়িকা। আরও পড়ুন-‘তিয়াসা কি প্রেগন্যান্ট?’ চর্চার মাঝে প্রথ🅺মবার মুখ খুললেন বাংলা মিডিয়াম নায়িকা
২৮শে জানুয়ারি নিজের জ🧸ন্মদিনটাও জগদ্ধাত্রীর সেটেই কাটল অঙ্কিতার। শুভেচ্ছা জানিয়ে ফোন করতেই হিন্দুস্ত✃ান টাইমসকে বললেন, ‘আজ তো শ্যুটিংয়েই ব্যস্ত ছিলাম। প্যাক আপ হয়ে গিয়েছে। এবার বাড়ির লোকজনের সঙ্গেই সময় কাটাব’। ফোনের ওপার থেকে ভেসে আসছে উচ্চস্বরে গান। বোঝাই গেল বাড়িতে পার্টি মুডে নায়িকা।
সাত দিন টেলিকাস্টের চাপ,💃 সঙ্গে সামনেই জি বাংলা পরিবার অ্যাওয়ার্ড। ছুটির জো নেই টেলিপাড়ায়। ‘ওয়ার্কিং বার্থ ডে’র কথাটা সোশ্যালেও ফাঁস করেছেন জ্যাস। এদিন জগদ্ধাত্রী টিমের সঙ্গ♏েই কেক কেটে জন্মদিন উদযাপন করলেন অঙ্কিতা। নায়ক সৌম্যদীপকে পাশে নিয়েই চলল সেলিব্রেশন।
কালো জিনস, সাদা হাইনেক 𒐪গেঞ্জি আর হাফ জ্যাকেটে ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফিসার জ্যাস কেক কাটল। সো🐻শ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছার বন্যা অঙ্কিতাকে ঘিরে। জি বাংলার তরফেও ইনস্টা পোস্টে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে তাঁদের প্রিয় নায়িকাকে।
🍨এদিন ‘স্বয়ম্ভূ’ তাঁর নায়িকাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে শ্যুটিংয়ের ফাঁকের একটি মিষ্টি মুহূর্ত শেয়ার করেন। মিরর সে🐓লফি-তে ধরা পড়েছেন দুজনে। সৌম্যদীপের মাথায় শিং বানিয়ে পোজ দিলেন অঙ্কিতা।
দীর্ঘদিন ধরে টিআরপি তালিকায় প্রথম দুয়ে রয়েছে জগদ্ধাত্রী। গত কয়েক সপ্তাহে বেঙ্গল টﷺপার এই মেগা। এখনও পর্যন্ত ২৫ বারেরও বেশিবার শীর্ষস্থান দখল করেছে এই সিরিয়াল। অথচ টিআরপি ভাবায় না অঙ্কিতাকে। তাঁর কথায়, ‘টিআরপি অনুপ্রেরণা জোগায়, তবে আমি কিন্তু টিআরপি চার্টের অপেক্ষা করি না। ভগবানের আর্শীবাদে শুরু থেকেই আমরা ভালো ফল করছি, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দর্শকদের ভালোবাসা বেড়েছে। প্রত্যেকটা চরিত্রের সম্পর্কে সবার এত আগ্রহ, সেটা কাজের প্রতি ভালোবাসা বাড়িয়ে দেয় আমাদের।’
জগদ্ধাত্রীতে কাজ শুরুর আগে চার বছর ধরে মডেলিং করেছেন অঙ্কিতা। জগদ্ধাত্রীꦗর সাফল্যের যাবতীয় ক্রেডিট দর্শক আর নিজের মেন্টর স্নেহাশিস চক্রবর্তীতেই দিয়েছেন নায়িকা। চলতি মাসের গোড়াতেই ৫০০ এপিসোড ছুঁয়েছে জগদ্ধাত্রী। এত লম্বা সময় ধরে এক নম্বরে থাকার রহস্যটা কী? অভিনেত্রীর জানিয়েছেন, 'এটা সম্ভব হয়েছে দাদা (স্নেহাশিস চক্রর্তী) ও তাঁর লেখনির জন্য।’