একটা সময় ছিল যখন সুরায় ডুবে থাকতেন জাভেদ আখতার। যদিও এখন তিনি মদ্যপান ছেড়ে দিয়েছেন। সম্প্রতি, আ🥂রবাজ খানের সঙ্গে কথা বলার সময় এবিষয়ে খোলামেলা অনেক কথা বলে ফেলেন জাভেদ আখতার। গীতিকারের কথায়, পুরনো এই অভ্যাস না ছাড়লে হয়ত, তাঁর অকাল মৃত্যু হত।
জাভেদ আখতার বলেন, কোনও দুঃখ ভুলতে তিনি সুরায় ডুবে থ🍷াকতেন, এই কথাটা একেবারেই ঠিক নয়। তাঁর কথায়, মদ্যপান করাটা তিনি উপভোগ করতেন, এটা তাঁকে আনন্দ দিত, আর তাই খেতেন। তাঁর কথা🔯য় ‘আমি বুঝতে পারি, মদ খাওয়া না ছাড়লে ৫২-৫৩ বছর বয়সেই মারা যাব।’
পুরনো স্মৃতি থেকে গ🌄ীতিকার বলেন, ‘১৯৯১ সালে ৩১ জুলাই আমি ১ বোতল রাম খেয়ে নি, তারপর ১ অগস্ট থেকে সম্পূর্ণভাবে মদ খাওয়া ছেড়ে দি। এতবছরে আমি আর এক চুমুকও খাই নি। আসলে ইচ্ছা✅ শক্তির কাছে কিছুই নয়। তীব্র ইচ্ছাই হল সবকিছু। বেঁচে থাকার নেশা বড় নেশা, আর এর থেকে বড় নেশা আর নেই।’
তবে এই প্রথম নয়, অতীতের মদা খাওয়ার অভ্যাস নিয়ে এর আগেও কথা বলেছেন জাভেদ আখতার। ২০১২ সালে আমির খানের 'সত্যমেব জয়তে'-এ তিনি বলেছিলেন, 'আমি মাত ১৯ বছর বয়স থেকেই মদ্যপান শুরু করি। এরপর যখন আমি আমার গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে বোম্বেতে আসি তখন আমি বন্ধুদের সঙ্গে মিলে নিয়মিত মদ্যপান করতাম এবং পরে এটি একটি অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায়।তখন আমার কাছে পর্যাপ্ত অর্থও ছিল না, কিন্তু তারপরেও আমার সাফল্যের পরে, সেই অর্থের টাকা রাখার অভ্যাস করলাম। তবে 🅘 একটা সময় ছিল যখন আমি দিনে এক বোতলও মদ্যপান করে ফেলেছি।
সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন স্ত্রী হান🍒ি ইরানি এবং বর্তম๊ান স্ত্রী শাবানা আজমিকে নিয়েও মুখ খোলেন জাভেদ আখতার। আরবাজ খানকে তিনি বলেন, হানি ইরানির সঙ্গে বিচ্ছেদ, শাবানাকে বিয়ের পরও কারোর সঙ্গেই সম্পর্ক নষ্ট হয়নি। আমার জীবনে আসলে দু'জন মহিলা রয়েছেন। দুজনের সঙ্গেই আমার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, হানি আমার খুব ভালো বন্ধু, আবার শাবানা আমার বেস্ট ফ্রেন্ড।