দুর্গা পুজোর আর দুই মাসও বাকি নেই। অক্টোবরে এমন সময় পুজো একেবারে মধ্য গগনে। ফলে পাড়ায় পাড়ায় পুজোর প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে। চলছে বাঁশ বাঁধা, চলছে তোড়জোড়। আর তার জন্য বিশেষ ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবার পুজো কমিটিগুলোর জন্য অনুদানের পরিমাণ বাড়িয়েছেন। ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়ার কথ ঘোষণা করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, এবার তিনি পুজোর সময় যত বিদ্যুৎ খ𝔉রচ করবে এই পুজো কমিটিগুলো তার ১/৪ অংশ বিল দিলেই হবে বলে জানিয়েছেন।
একদিকে মুখ্যমন্ত্রীর থেকে এত বড় অনুদান পেয়ে যেমন খুশি পুজো কমিটিগুলো তেমনই বিরক্ত বিরোধীরা। যদিও এ♓টাই প্রথম নয়। এর আগেও বিরোধীরা তো বটেই, বুদ্ধিজীবীদের একাংশ সরকারের বিরোধিতা করেছিলেন। আবারও এই প্রসঙ্গে রাজ্য সরকার এবং মুখ্যমন্ত্রীকে একহাত নিলেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়।
কী লেখেন এদিন কমলেশ্বর?
কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় এদিন ফেসবুকের পাতায় লেখেন, '৭০,০০০ এ দুঃস🐈্থ সরকারি স্কুলে কিছু বই বিলি করা যেত ! সব বড় ক্লাবের পুজোর বাজেট লক্ষ বা কোটিতে হয়। আর পুজোর🌜 দাদার খাটের নীচেই কয়েকশো কোটি থাকে।' নাম না করে কাকে তিনি কটাক্ষ করেছেন সেটা কারও বুঝতে অসুবিধা হয়নি।
আরও পড়ুন: বক্স অফিসꦦে রাজার মতো প্রত্যাবর্তন, গদর ৩-এর খোয়াবে মশগুল সানি দেওল
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী ঘোষণা করেছেন?
পুজো কমিটিগুলোকে একাধিক রাজ্য সরকারের দফতরের বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে। একই সঙ্গে ৬০ হাজার টাকার বদলে এবার সমস্ত পুজো কমিটিগুলোকে ৭০ হাজার টাকা দেওয়া হবে। এই ঘ𓂃োষণা হওয়ার পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা ধরনের মন্তব্য দেখা যাচ্ছে।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়া
সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের তরফে জানানো হয়েছে এই ক্লাব এই অনুদান নেবে না। প্রসঙ্গত এই ক্লাবের সদস্য হলেন বিজেপি নেতা সজল ঘ💖োষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই মনে করছেন এই বিপুল অঙ্কের টাকা অন্য খাতে খরচ করা যেতে পারত।