টলিউডের অন্যতম চর্চিত জুটি হলেন কা🅘ঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টোরাজ। বিয়ের আগে থেকেই নেটপাড়ার ট্রোলে তাঁরাꩵ। বয়সের পার্থক্যের কারণে ‘বাবা-মেয়ে’ ট্রোলও হয়েছে। তবে দুজন দুজনের জীবনে বরাবরই থেকেছেন শক্ত খুঁটি হয়ে। তাঁদের সাক্ষাৎকারে যেমন থাকে ভালোবাসার ছাপ, তেমনই খুনসুটিও।
এক সাক্ষাৎকারে কাঞ্চন-শ্রীময়ীকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, দুজনের মধ্যে কে বেশি পজেসিভ। তাতে এসভিএফকে শ্রীময়ী জানান, ‘কাঞ্চন পজেসিভনেস দেখায় না। ও মুখচোরা। ও এত দিনে গুণে গুণে ৩-৪বার আই লাভ ইউ বলেছে। ও পজেসিভনেস দেখায় না। দরকার পড়লে বলে দেয়, আমার মনে হচ্ছি আমি এটাতে ইনসিকিওর। আমি তো সরাস🎐রি বলে দেই, কেন তোমাকে ম্যাসেজ করল।’
এতে কাঞ্চন বলেন, ‘রাত ১১টায় কেউ আমাকে হোয়াটসঅ্যাপ করলে আমার কী দোষ। আমি তো করিনি। তাহলে তো আমাকে ডাক্তারদের মতো লিখে দিতে হয় ডিসপনসারি ৬টা থেকে ৯টা অবধি খোলা। মহিলারা তারপর ম্যাসেজ করবেনꦺ না। তাতে তো ♛আমার বউকে ছোট করা হবে।’
আরও পড়ুন: ‘এমন মন্তব্য রেখো না, যে♈খানে টেক্কার ক্ষতি হয়’, উৎসবে ফেরা🅰 নিয়ে সৃজিত-স্বস্তিকাকে ঠুঁকলেন দেব?
সঙ্গে অভিনেতা আরও জানান, ‘ও🐼 তো সিসিটিভি। আমি স্বীকার করছি আমি একটু ত্যাঁদড়। ওই যে কথায় আছে, বুনো ওলের সঙ্গে বাঘা তেঁতুল হতে হয়। আমি বুনো ওল। আমার জন্য বাঘা তেঁতুলই দরকার। আমি নিজেকে চিনি। আমাকে বাবু-মনা বললে হবে না, আমাকে চোপ বলে ধমকাতে হবে।’ তবে এসব মস্করা করে বললেও, কাঞ্চন মেনে নꦗেন আজ তিনি জীবনের যে পর্যায়ে রয়েছেন, তার পিছনে শ্রীময়ীর হাত অনেকখানি।
আরও পড়ুন: আরজি কর নির্যাতিতার প্রতীকী মূর্তি এরকম ‘ভয়াবহ’ কেন? জবাব কিঞ্জল নন্দের ডাক𝔍্তার স্ত্রীর
‘আমি ছোট থেকেই ট্রেন্ডের উলটো দিকে হেঁটেছি। চাকরি করা ছেড়ে থিয়েটার করেছি। একটা সময় ছিল যখন শুধু শ্রীময়ী আমার পাশে ছিল। আমার বলতে লজ্জা নেই, আমি মদ খেতাম, ধূমপান করতাম। এখন ছুঁয়েও দেখি না। এটাไয় আমার ক্রেডিট ২৫ শতাংশ হতে, বাদবাকি ওর। ইলেকশনের সময় আমার ক্যাম্পেনিংয়ের দায়িত্ব সব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিল। আমি ঘুরতে যেতাম না। লাদাখ গেছি, মানালি গেছি। সব ওর জন্য।’, বলতে শোনা যায় কাঞ্চনকে।
আরও পড়ুন: ফের মা হতে চলেছেন কোয়েল মল্লিক, দিলেন সুখবর🐬! কবে আসছে দ্বিতীয় 🌳সন্তান?
আর তাতে শ্রীময়ী বলেন, ‘সব পুরুষ মানুষের পাশে একটা মেয়ের দরকার হয়, যে তাঁকে সামলায়। যে ভালো বন্ধু। সঠিক পরামর্শ দেয়। সবাইকে হাসায় যে কাঞ্চন মল্লিক, তাঁকে আমি এ🧜কা ঘরে একা বলিশে কাঁদতে দেখেছি।’