অভিনেত্রী ত🌠থা রাজনীতিবিদ কঙ্গনা রানাওয়াত বর্তমানে হিমাচল প্রদেশের মান্ডির নব-নির্বাচিত সাংসদ। রাজনীতি ও বিনোদন দুই জগতকে একসঙ্গে সামলানো তাঁর পক্ষে সত্যি একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছ⛄িল।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে, কঙ্গনা তাঁর এই দ্বৈত ভূমিকার ভারসাম্য রক্ষার লড়াই নিয়ে নানা কথা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, 'একজন সাংসদ হলে তাঁকে অনেকটা দায়িত্ব নিতে হয়, বলা ভালো অনেক মানুষের দায়িত্ব নিতে হয়। তারপর আমি যে লোকসভার সাংসদ সেখানে বন্যা হয়েছে, তাই আমি সব জায়গায় আছি। আমাকে হিমাচল যেতে হবে এবং দেখতে হবে যে সবটাꩵ সঠিক ভাবে হচ্ছে কিনা। আমার ছবির কাজ এতে কিছ🦋ুটা ব্যহত হচ্ছে। আমার অনেক প্রজেক্ট আটকে আছে। আমারা শ্যুটিংও শুরু করতে পারছি না।' কঙ্গনা মতে, সংসদীয় অধিবেশনগুলিতে তাঁর উপস্থিতি খুবই প্রয়োজনীয়। তাই এক্ষেত্রে নির্ধারণ সময়ের মধ্যে ছবির কাজ করা কঠিন হয়ে উঠছে।
আরও পড়ুন: হিন্দি ‘সা রে গা মা পা’-এর নতুন সিজনে বিরাট চকম! কী কী থাক𒅌ছে রইল তালিকা
এই সাক্ষাৎকারেই কঙ্গনা তাঁর নতুন ছবি 'ইমার্জেন্সি' নিয়েও নানা কথা ভাগ করে নেন। এই ছবিতে🅷 তাঁকে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকায় দেখা যাবে। এর জন্য ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস তাঁর সমালোচনাও করেছেন। সাক্ষাৎকারে সেই সমালোচন🧔ার জবাবও দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত অত্যন্ত বিতর্কিত ২১ মাসের সময়কালকে এই ছবির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। সেই সময় ভারত জুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল।
তিনি জরুরী অবস্থাকে ঐতিহাসিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি এই ছবিকে শক্তির প্রতীক এবং এর করুণ পরিণতি হিসেবে দেখেন বলেন বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, 'তাঁর জဣীবন ছিল শেক্সপিয়রীয় ট্র্যাজেডি।'
আরও পড়ুন: পরপর ফ্লপ ছবি! অবসর নিয়ে বড় সিদ্ধান্তের 🌸কথা জানালেন আমির খান
তবে কঙ্গনা রানাওয়াতের গান্ধী পরিবারের সঙ্গে বিরোধিতা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেছেন যে ইন্দিরা গান্ধীর সমর্থক এবং সমালোচক সকলেই জরুরী অবস্থার মধ্য দিয়ে গিয়েছেন। 'ঐতিহাসিকদের একটি বড় দল ছবিটিতে যাতে যথার্থ ছবি ফুটে ওঠে তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছিলেন। এই ছবিটিতে দুট𓄧ো দিকই তুলে ধরা হয়েছিল। অভিনেত্রী বলেন, 'এই ছবিতে এতটাই সত্যিকে তুলে ধরা হয়েছে যে তা দেখে হয়তো অনেকে বিব্রত হতে পারেন।' আগামী ৬ সেপ্টেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে ‘ইমার্জেন্সি’।