২২ জান💙ুয়ারি, সোমবার অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন কঙ্গনা রানাওয়াত। আর তার ঠিক 💙একদিন পরেই (২৩ জানুয়ারি) ‘ইমার্জেন্সি’র মুক্তির দিন ঘোষণা করলেন 'কুইন'। মঙ্গলবার ইনস্টাগ্রামে ‘ইমার্জেন্সি’ নতুন পোস্টারও শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী। জানিয়েছেন, ‘ইমার্জেন্সি’ আসছে চলতি বছরের ১৪ জুন।
‘ইমার্জেন্সি’র দিন ঘোষণা
‘ইমার্জেন্সি’র নতুন পোস্টারে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বেশে দেখা মিলেছে কঙ্গনার। তিনি লিখেছেন, 'ভারতের অন্ধকারতম সময🐷়ের গল্প সামনে আসছে। ২০২৪ সালের ১৪ জুন জরুরী অবস্থার (ইমার্জেন্সি) ঘোষণা করেন কঙ্গনা। বলেন ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এবং নিষ্ঠুর প্রধানমন্ত্রী জীবন্ত হয়ে উঠবেন। এবার ইন্দিরা গান্ধী সিনেমা হলে বজ্রপাত ঘটাবেন। ২০২৪ সালের ১৪ জুন সিনেমাহলে আসছে ‘ইমার্জেন্সি’♉।
কঙ্গনার বিবৃতি
কঙ্গনা জানিয়েছেন, ‘ইমার্জেন্সি’ আমার সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী প্রকল্প। মণিকর্ণিকার পর এই নিয়ে দ্বিতীয়বার আমার ছবি পরিচালনায় আসা। আমাদের এই বড় বাজেটের পিরিয়ড ড্রামার জন্য সেরা ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রতিভা একত্রিত হয়ে কাজ করেছেন। ছবিটি এর আগে ২০২৩ সালের ২৪ নভেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়া🏅র কথা ছিল তবে সময়সূচী পরিবর্তনের কারণে মুক্তি স্থগিত রাখা হয়েছিল। প্রসঙ্গত পরিচালনার ෴পাশাপাশি এই ছবির অন্যতম প্রযোজকও হলেন কঙ্গনা, সঙ্গে ছবির চিত্রনাট্যও লিখেছেন তিনি।
জি স্টুডিও এবং মণিকর্ণিকা ফিল্মস প্রযোজিত, ‘ইমার্জেন্সি’ ভারতীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত সময়ের উপর তৈরি একটা মেগা-বাজেট ছবি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সরকারি লগꦜলাইনে লেখা হয়েছে, ‘এর মূলে রয়েছেন ভারতের সর্বকালের🍰 অন্যতম চাঞ্চল্যকর নেত্রী, ভারতের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী।’
কঙ্গনার ‘ইমার্জেন্সি’তে রয়েছেন অনুপম খের, মহিমা চৌধুরী, মিলিন্দ সোমন, শ্রেয়াস তালপাড়ে, বিশাখা না🌄য়ার এবং প্রয়াত সতীশ কৌশিক। সিনেমাটির চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন রীতেশ শাহ। ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚছবিতে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন কঙ্গনা। 'ইমার্জেন্সি' কঙ্গনার প্রথম একক পরিচালনার ছবি।
‘ইমার্জেন্সি’
'ইমার্জেন্সি' প্রসঙ্গে কঙ্গনা এর আগে বলেন, ‘জরুরী অবস্থা আমাদের ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ཧও অন্ধকারতম অধ্যায়, যেকথা তরুণ ভারতের জানা দরকার। এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ গল্প। আমি প্রয়াত সতীশজি, অনুপমজি, শ্রেয়াস, মহিমা এবং মিলিন্দের মতো অত্যন্ত প্রতিভাবান অভিনেতাদের সঙ্গে এই সৃজনশীল যাত্রা শুরু করি, এজন্য সকলকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। ভারতের ইতিহাসের এই অসাধারণ পর্বꦑটি বড় পর্দায় আনতে পেরে আমি উচ্ছ্বসিত। জয়হিন্দ!’