বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে আলোচনায়ꦫ কঙ্গনা রানাওয়াত। শোনা গিয়েছে, চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে এক CISF জওয়ানের হাতে তাঁর হেনস্থা হয়েছে। ওই মহিলা জওয়ান নাকি তাঁকে চড় মেরেছেন। কিন্তু ঘটনাটি নিয়ে নানা মহলে সন্দেহ ছিল। এর পিছনে কী কারণ থাকতে পারে, তা নিয়েও নানা তত্ত্ব উড়ছিল বাতাসে। দিল্লি পৌঁছে এক ভিডিয়ো বার্তায় সে সম্পর্কে বললেন খোদ নব নির্বাচিত সাংসদ। কী বললেন তিনি?
কঙ্গনা বলেছেন, তাঁর কাছে প্রচুর ফোন আসছে। শুভানুধ্যায়ীরা, সংবাদমাধ্যমের বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করছেন, তিনি কেমন আছেন। তাঁদের সবাইকে প্রথমেই তিনি জানিয়েছেন, যে ভালো আছেন, সুস্থ আছেন। এর পরে কঙ্গনা বলেন, ‘আজ চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে যে ঘটনাটি ঘটেছে, সেটি সিকিওরিটি চেকের সময়ে ঘটেছে। সিকিওরিটি চেক করে যেই বেরিয়েছি, তখন অন্য কেবিনে যে মহিলা ছিলেন, যি๊নি ওই কেবিনের নিরাপত্তাকর্মী হিসাবে কাজ করছিলেন, সে♍ই CISF জওয়ান মহিলা, উনি পাশ থেকে এসে আমার মুখে মারেন। গালি দিতে শুরু করেন।’
কঙ্গনার বক্তব্য, এর পরে তিনি জিজ্ঞাসা করেন, এমন কাণ্ড কেন ঘটাচ্ছেন? উত্তরে ওই জওয়ান নাকি বলেন, তিনি কৃষক আন্দোলনের⛄ সমর্থক। এর পরে কঙ্গনা জুড়ে দেন, ‘আমি নিরাপদে আছি ঠিকই, কিন্তু আমার চিন্তা, যে আতঙ্কবাদ এবং উগ্রবাদ পঞ্জাবে বাড়ছে, সেটি আমরা কী করে নিয়ন্ত্রণ করব।’
(আরও পড়ুন: বিমানবন্♕দরে হেনস্থা কঙ্গনার! অভিযোগ, CISF-এর জওয়ান চড় মেরেছেন তাঁকে, কোন রাজনীতি রয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে)
যত দূর শোনা গিয়েছে, কঙ্গনা বৃহস্পতিবার চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে এসেছিলেন বিমানে উঠতে। দিল্লি꧑ যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে হাজির হয়েছিলেন তিনি। স💦েই সময়ে এক মহিলা CISF জওয়ান তাঁর সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন এবং তিনি নাকি তাঁকে চড় মারেন। এর পরে কঙ্গনার সঙ্গে থাকা একজন পালটা চড় মারেন ওই জওয়ানকে।
সেই মহিলা জওয়ানের ছবি বলে দাবি করে একটি ফটো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন কেউ কেউ। যদিও 𒐪আদৌ সেটি ওই জওয়ানের ছবি কি না, তা খতিয়ে দেখেনি হিন্দুস্ꦺতান টাইমস বাংলা। এর পরে দিল্লি পৌঁছেছেন কঙ্গনা। সেখানে বিমানবন্দরে তাঁকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। তবে সেখানেও পরিষ্কার করে কিছু বলেননি তিনি। তার পরেই এই ভিডিয়োবার্তাটি দেন তিনি।
শোনা যাচ্ছে, একটি তদন্ত কমিটি ইতিমধ্য𒆙েই তৈরি হয়েছে বিষয়টি জানার 🦩উদ্দেশ্যে। অভিযুক্ত জওয়ানকেও প্রশ্ন করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।