সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে করিনা কাপুর খানের লেখা ‘প্রেগন্যান্সি বাইবেল’। জেহ ও তৈমুরের জন্ম দেওয়ার পর নিজের অভিজ্ঞতা বইয়ের আকারে প্রকাশ করলেন করিনা। সেখানে দুই ছেলের জন্মের সময় চলা নানা অপস অ্যান্ড ডাউনসের কথা নিজের বইতে লিখেছেন করিনা। আর সেখানেই জানালেন দ্বিতীয় প্রেগন্যা𓆏ন্সির অভিজ্ঞতা খুব একটা সহজ ছিল না তাঁর জন্য। একেক সময় হাল ছেড়ে দিতেন। ভয় পেতেন কী হবে তাই নিয়ে!
ইনস্টাগ্রাম লা🌼ইভে করণ জোহরের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে করিনা জানান, ‘তৈমুরের জন্মের সময়টা আমার কাছে খুব সহজ ছিল। বেশ মজা করে কাটিয়েছিলাম সেই সময়টাﷺ। আর ওটাই আমাকে অনুপ্ররেণা দিয়েছিল দ্বিতীয় সন্তান নিতে। তারপর জেহ-র সময়টা খুব একটা সহজ ছিল না। মাঝেমধ্যেই ভাবতাম এবার বুঝি সব ঠিক থাকবে না! আমি বুঝি পারব না।’
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে করিনা কাপুর খানের ল🌺েখা ‘প্রেগন্যান্সি বাইবেল’। জেহ ও তৈমুরের জন্ম দেওয়ার পর নিজের অভিজ্ঞতা বইয়ের আকারে প্রকাশ করলেন করিনা। সেখানে দুই ছেলের জন্মের সময় চলা নানা অপস অ্যান্ড ডাউনসের কথা নিজের বইতে লিখেছেন করিনা। আর সেখানেই জানালেন দ্বিতীয় প্রেগন্যান্সির অভিজ্ঞতা খুব একটা সহজ ছিল না তাঁর জন্য। একেক সময় হাল ছেড়ে দিতেন। ভয় পেতেন কী হবে তাই নিয়ে!
ইনস্টাগ্রাম লাইভে করণ জোহরের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে করিনা জানান, ‘তৈমুরের জন্মের সময়টা আমার কাছে খু✅ব সহজ ছিল। বেশ💛 মজা করে কাটিয়েছিলাম সেই সময়টা। আর ওটাই আমাকে অনুপ্ররেণা দিয়েছিল দ্বিতীয় সন্তান নিতে। তারপর জেহ-র সময়টা খুব একটা সহজ ছিল না। মাঝেমধ্যেই ভাবতাম এবার বুঝি সব ঠিক থাকবে না! আমি বুঝি পারব না।’|#+|
করিনা জানালেন এক তো করোনার ভয়, তারওপর নানা রকম শারীরিক জটিলতায় আচ্ছন্ন থাকতেন। একেকদিন বিছানা ছেড়ে উঠে শ্যুটে যাওয়ার ইচ্ছেই থাকত না। আবার কখনও মন থাকত একদম তরতাজা। করিনার কথায়, ‘প্রি-ওয়ার্ক কমিটমেন্ট ছিল। কোভিড প্রোটোকল মেনে সমস্ত রকম সাবধানতা অবলম্বন করেই শ্যুট করতাম। ওটাই আমার কাছে ছিল অক্সিজেনের মতো।♊ তবে শেষের দিকে ভয় লাগত, যদি আমার কোভিড হয়, যদি আমার সন্তানের কোভিড হয়!’
করিনা জানালেন, জেহ-ক জন্মের পর যখন তিনি তাঁকে নিয়ে বাড়ি ফেরেন তখনও বেশ খুশি ছিলেন। কিন্তু আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একটা আশঙ্কা কাজ করত তাঁর মনে। শো বিজের দুনিয়ায় ফিট🌠 থাকা কতটা দরকার তা তিনি জানেন। নিজেও ফিটনেসে বিশ্বাসী বরাবর। মনে করতেন, এসব সামলে আবারও পুরনো দুনিয়ায় ফিরতে পারবেন তো?