সালটা ২০০৪, শাহরুখের হাত ধরেই 'ম্যায় হু না' ছবি দিয়ে পরিচালক হিসাবে বলিউডে পা রাখেন ফারহা খান। আবার ২০০৭-এ 'ওম শান্তি ওম' ছবিতেও শাহরুখের সঙ্গেই কাজ করেছিলেন ফারহা। একবার বন্ধু শাহর♒ুখের মহানুভবতার কথাই উঠ🐽ে এসেছিল ফারহা খানের কথায়। বেশকিছু সময় আগে পরিচালক, কোরিওগ্রাফার ফারহা খানের সেই সাক্ষাৎকারের পুরনো ভিডিয়ো উঠে এসেছে নেট দুনিয়ায়।
যেখানে ফারহা খানকে বলতে শোনা গিয়েছে, তিনি তাঁর বাবাকে হারিয়েছেন ঠ🍨িকই, তবে ঈশ্বর তাঁর জন্য শাহরুখকে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আমি সত্য়িই ওকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। ফারহার কথায়, ‘জানি না তোমার (শাহরুখের উদ্দেশ্যে) এখন মনে আছে কিনা! তবে বেশকিছু সময় আগে আমি যখন মানসিক ভাবে ট্রমার মধ্যে দিয়ে কাটাচ্ছিলাম, মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত ছিলাম এটা তখনকার কথা।🅘 সেসময় আমি তোমার কাছে ফোনে কেঁদেছিলাম। আর আধঘণ্টার মধ্যে তুমি শ্যুটিং ছেড়ে চলে এসেছিলে। দরজা খুলে দেখি তুমি বাইরে দাঁড়িয়ে আছো। প্রায় এক ঘণ্টা তুমি আমার কাছে ছিলেন, আমার সঙ্গে কথা বলেছিলে, আমার কাছে তখন সেটা একটা থেরাপির মতোই ছিল।
আরও পড়ুন-ছেলে ‘হ্যাপি’কে হারিয়ে শোকে কাতর নুসরত,🦹 ‘বোনুয়া’ মিমি লিখলেন…
আ𝓀রও পড়ুন-অমিতাভের নাতনির সঙ্গে সিদ্ধান্তের প্রেমের জল গড়িয়ে নাকি বহুদূর, একসঙ্গেই ছিলেন গোয়ায়!
ফারহার মুখে এমন কথা শুনে নেটপাড়ার অনেকেই বলেছেন, শাহরুখ কি তবে বাস্তবেই 'ডিয়ার জিন্দে💯গী' ছবির মনোবিদ জাহাঙ্গির খানের মতো! প্রসঙ্গত, শাহরুখ-ফারহার বন্ধুত্বে অনেক খারাপ-ভালো সময় গিয়েছে বলে জানা যায়। একবার ফারহা খানের স্বামী সম্পদক শিরিষ কুন্দ্রার সঙ্গে বাক-বিতণ্ডায় জডিয়ে পড়েছিলেন শাহরুখ। জানা গিয়েছিল, শাহরুখ নাকি রেগে গিয়ে শিরিষকে থাপ্পড়ও কষিয়ে দিয়েছিলেন। সঞ্জয় দত্তর বাড়ির পার্টিতে নাকি এমন ঘটনা ঘটেছিল। তব এটার জন্য শাহরুখ-ফারহার সম্পর্কে যে খুব বেশি প্রভাব পড়েছিল তা নয়। পরবর্তী সময় ২০১৫ সালে ফের ফারহা খানের সঙ্গে কাজ করℱেছিলেন শাহরুখ। ফারহার হ্যাপি নিউ ইয়ার ছবিতে দেখা যায় শাহরুখকে।