বছর দুই হয়ে গেল একে-অপরের সঙ্গে বিয়ে ভেঙেছেন আমির খান আর কিরণ রাও। তবে তারপর থেকে একাধিকবার দুজন এসেছেন একত্রে। শুধু কাজের জন্য, ব্যক্তিগত জীবনেও ܫধরা পড়েছে দুজনের ঘনিষ্ঠতা। সম্প্রতি কিরণকে বিস্তারে কথা বলতে শোনা গেল এর কারণ নিয়ে। সাফ জানালেন, তিনি কখনোই চাননি তাঁদের বিয়ে ভাঙা প্রভাব ফেলুক ছেলে আজাদের জীবনে।
আমির বর্তমানে কিরণের পরিচালনায় ‘লাপাতা লেডিজ’ ছবিটির প্রযোজনা করছেন। সিনেমা মুক্তির আগে, ক🦹িরণ তাঁদের পেশাদার এবং ব্যক্তিগত সমীকরণ, আজাদকে নিয়ে নানা কথা ভাগ করে নিয়েছেন সংবাদমাধ্যমের কাছে।
আরও পড়ুন: গ🏅গনযানের মহাকাশচারী প্রশান্ত নায়ার চুপিচুপি বিয়ে করেন জানুয়ারিতে! ছবি এল সামন🔴ে
লাপাতা লেডিজ-এর কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালে। তখন আমির এবং কিরণ একসঙ্গেই ছিলেন। ছবিটি নির্মাণের সময় তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। কীভাবে তাঁরা ব্যক্তিগত এবং পেশাদার জীবনকে আলাদা রাখতে পেরেছিল সে সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে কিরণ বলেছেন, ‘আমরা এই গল্পটি ২০১৮ সালে পেয়েছি। ২০২০♓ সালে, আমরা এটি লিখতে শুরু করি এবং তারপরে কোভিড আসে। ফিল্মট🅷ি আক্ষরিক অর্থে লেখা এবং প্রস্তুত করা হয়েছিল সেই সময়কালে যখন আমরা আমাদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদ চলছিল। বেশিরভাগ মানুষের জন্য, এরকম পরিস্থিতি একটি অস্থিরতার সময়, একটি উত্তাল সময়। কিন্তু আমির এবং আমার জন্য, এটি অত্যন্ত মসৃণ ছিল। আমাদের এমনভাবে ডিভোর্স করতে চেয়েছিলাম, যেখানে এটি আমাদের জন্য কোনও পারিবারিক, মানসিক বা পেশাদার বন্ধনকে নষ্ট করবে না। তাই সত্যি বলতে, এটা খুব একটা প্রভাব ফেলতে পারেনি।’
আরও পড়ুন: সন্দেশখালি নিয়ে বেফাঁস নুসরত, ম𝓰ুখ ফসকে ‘১৭৪ ধ♈ারা’ মন্তব্য করে তুললেন হাসির রোল
কিরণ নিজের বক্তব্য আরও যোগ করেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে, আমরা আমাদের সম্পর্কের সংজ্ঞা পরিবর্তন করতে চাই এবং সামাজিক চুক্তি শেষ করতে চাই। আমরা সেটিতে মসৃণভাবে করেছি, কারণ আমরা দুজনে🀅ই সচেতন ছিলাম যে আজাদকে কোনওভাবেই এই পাবলিক ব্রেকআপের দ্বারা আঘাত করা ঠিক হবে না।’
আরও পড়ুন: তেরঙ্গায় মুড়ে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্ম🐲ানে বিদায় জানানো হল পঙ্কজ উধাসকে, ভিজল চোখ
ডিভোর্সের পরেও একসঙ্গে ছিলেন আমির-কিরণ একই বাড়িতে। অভিনেতার দ্বিতীয় স্ত্রী জানালেন, ‘আমরা ভাগ্যবান যে এটি কোভিডের সময় ঘটেছিল এবং আমরা একই বাড়িতে থাকতাম এবং আমাদের জীবন শারীরিকভাবে ততটা পরিবর্তন হয়নি। কোভিডের ফলে আমরা একসঙ্গে অনেক বেশি সময় কাটিয়েছি। এটি তাই বেশ মসৃণ ছিল এবং আমি একসঙ্গে কাজ করার 𝄹এবং পেশাদারভাবে একে অপরের উপর নির্ভর করার উপর বেশি জোর দিয়েছিলাম।’