রবিবার বিয়𒈔ের পিঁড়িতে বসছেন প্রযোজক মধু মান্তেনা ও তাঁর বাগদত্তা যোগাচার্য এবং ভারতীয় লেখক ইরা ত্রিবেদী। জুহুর জেডব্লিউ ম্যারিয়টে গাঁটছড়া বাঁধবেন তাঁরা। তার আগে শনিবার ছিল মেহেন্দির অনুষ্ঠান। যেখানে অতিথি হিসেবে দেখা দিলেন আমির খান, হৃতিক রোশন, রাজকুমার রাওরা।
১১ জুন বিয়ের পরই এই দম্পতি একটি বিবাহ সংবর্ধনা আয়োজন করতে পারেন ব🀅লে জানা যাচ্ছে। যেখানে থাকার কথা রয়েছে বলিউডের একাধিক বড় নামদের। আমির-হৃতিকরা তো থাকবেনই।
শনিবার সকাল থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল প্রাক-বিবাহ উদযাপনের প্রস্তুতি। ইরা মেহেন্দি সজ⭕্জিত হাত ও পায়ের ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন তাঁর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতেও।
অনুষ্ঠানে একাই আসেন আমির। পরেছিলেন একটি খাঁকি রঙের শর্ট কুর্তা আর ডেনিম। হৃতিককেও দেখা গেꦬল প🐽্রেমিকা সাবা আজাদকে ছআড়াই। সাদা রঙের কুর্তা-পাজামা সেট ও সঙ্গে মেরুন রঙের জহর কোট বেছে নিয়েছিলেন তিনি এদিন। সস্ত্রীক অর্থাৎ পত্রলেখাকে নিয়ে হাজির হয়েছিলেন রাজকুমার। স্টিল গ্রে-তে রং মিলান্তি পোশাক পরে এসেছিলেন তাঁরা।
মধু ও মাসাবার বিয়ে
২০১৫ সালে মধু ফ্ꩲযাশন ডিজাইনার মাসাবা গুপ্তাকে বিয়ে করেন। মাত্র কয়েক বছর পরে তাঁরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ২০১ সালে মাসাবা এবং মধুর বিবাহবিচ্ছেদ হয়। মাসাবার সঙ্গে সম্পর্ক হওয়ার আগে নন্দনা সেনের সঙ্গেও প্রেম ছিল মধুর।
মধুর সাথে মাসাবার বিয়ের আগে, তাঁর বন্ধু আনুষ্কা রঞ্জন মুম্বই মিররকে বলেছিলেন যে, মধু বিয়ের প্রস্তাব দিতে দেরি করেছিলেন দুই দিন কারণ তিনি নিখুঁত আংটি খুঁজে পাচ্ছিলেন না। মাসাবার মা বলিউড অভিনেতা নীনা গুপ্তাও মধু-মাসাবার সম্পর্কের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে♒ প🌺্রকাশ করেছিলেন যে তাঁরা দীর্ঘ সময়ের জন্য বিয়ের স্থান নির্ধারণ করতে পারেননি।
তবে এই ভালোবাসা দীর্ঘস্থায়ী হয়নিꦚ। বিয়ের কয়েকবছর পরই ভেঙে যায়। যদিও মধুর চরিত্র নিয়ে কথা উঠলে মাসখানেক আগে প্রতিবাদ করেছিলেন মাসাবা।