বড়োদিনের উত্সব মেতে উঠেছে তিলোত্তমা। যিশুর জন্মের প্রহর গুনছে কলকাতাবাসী। ক্রিসমাসের আগে চর্তুদিকে আলোর রোশনাই। কেকের গন্ধে ম-ম করছে চারিদিক। বাংলায় কিন্তু ক্রিসমাস শুধু কোনওﷺ বিশেষ সম্প্রদায়ের উত্সব নয়,বাঙালির উত্সব। তাই🔥 সেলেব থেকে আম বাঙালি সকলেই ক্রিসমাসের জোয়ারের গা ভাসিয়েছেন।
কেক ছাড়াও কি ক্রিসমাস সেলিব্রেশন সম্ভব? না একদম নয়। তাই মাꦿয়ের সঙ্গে কেক বেক করতে ব্যস্ত অভিনেত্রী মিমি চক্রব🅠র্তী। মঙ্গলবার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে সেই ভিডিও প্রকাশ্যে আনলেন মিমি। যেখানে মন দিয়ে মা, তাপসী চক্রবর্তীর কাছে কেক তৈরি করা শিখে নিলেন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ।
না✤ মাইক্রোওয়েভে নয়, ট্রাডিশ্যানাল পদ্ধতিতে ইলেকট্রিক ওভেনে কেক বানানো শিখলেন মিমি। ভাবছেন কেন মাইক্রোওয়েভে নয়, আসলে ছোটবেলার স্মৃতি রোমন্থন করতে চাইছিলেন মিমি। তাই মেয়েবেলায় মায়ের হাতে যে কেক খেয়ে তিনি বড় হয়েছেন একদম সেই কেকের সুস্বাদু রেসিপিই নায়িকা শেয়ার করে নিলেন নিজের ভক্তদের সঙ্গে। মিমি ভিডিওতে জানান, এই ওভেন তাঁর মায়ের বিয়ের আগের সময়ের, প্রায় ৩৫ বছর♚ পুরোনো।
ছোটবেলায় কেমনভাবে কাটত মিমির ক্রিসমাস? নায়িকার কথায়, 'ছোটবেলায় স্কুল ছুটি পড়ত ২০ তারিখ নাগাদ। আমার খ্রিস্টান স্কুল ছিল তাই আগে ছুটি 🍬ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚপড়ত। ছুটির দিন আমরা কেক কাটতাম, স্কুলে ক্যারোল গাওয়ার প্রতিযোগিতা হত, আর সেই প্রতিযোগিতা আমি প্রত্যেকবার জিততাম'। অভিনেত্রী আরও যোগ করেন, 'ক্রিসমাসের দিন খুব বেশি কিছু করার থাকত না, বিকালে বন্ধুদের সঙ্গে চুটিয়ে আড্ডা তারপর সন্ধে ছ’টার মধ্যে বাড়ি ফেরা। সারাদিন অপেক্ষা করে থাকতাম এই ক্রিসমাস কেকটা কাটব বলে। দিদিভাই না আমি কে এই কেক কাটবে সেই নিয়েও একটা কম্পিটিশন হয়ে যেত। তবে দিদি তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ায় আমিই বেশি কেক কাটতাম'।
এমনিতে ভীষণ ডায়েট কনসাস﷽ মিমি। তবে মায়ের হাতের কেক খাওয়ার ব্যাপারে কোনওরকম কুন্ঠাবোধ করলেন না মিমি চক্রবর্তী।
নিজের জলপাইগুড়ির বাড়িতে এই কেক তৈরির ভিডিওটি বানিয়েছেন মিমি। সম্প্রতি নিজের মাসতুতো বোনের বিয়েতে জলপাইগুড়ি পৌঁছেছিলেন নায়িকা সেই সময়কার ভিডিও এটি। দুদিন আগেই নিজের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে ক্যারাম সংবাদ শির🍷োনামে এসেছিলেন যাদবপুরের সাংসদ। এবার তৈরি করলেন কেক।
সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যতন জনপ্রিয় মুখ মিমি।সেপ্টেম্ജবর মাসেই নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন মিমি। সেখানে নিজের গাওয়া গান ছাড়াও মিমি তুলে ধরেন তাঁর রোজনামচার নানার মুহুর্ত।