আরজি কর হাসপাতালের ৩১ বছরের ডাক্টারকে খুন ও ধর্ষণ করার প্রতিবাদে মুখ খুলেছে গোটা দেশ। বাংলা পেরিয়ে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে, গোটা ঘটনায় উত্ত🏅েজিত আমেরিকা-কানাডার মতো দেশগুলিও। তারই মাঝে, সামনে আসছে একের পর এক পরিসংখ্যান, দেশে হয়ে চলা ক্রমাগত নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ নিয়ে।
একটি নিউজ আর্টিকেল এখন ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়াতে। মহিলাদের 🍨বিরুদ্ধে অপরাধের মামলা রয়েছে বিধায়ক এবং সাংসদ মিলিয়ে ভারতের ১৫১ জন রাজনৈতিক নেতার উপরে। নির্বাচন কমিশনে প্রার্থীদের পেশ করা হলফনামা থেকেই এই তথ্য সামনে এসেছে। রাজ্য ভিত্তিক হিসাবে নারী নিগ্রহে অভিযুক্ত সবচেয়ে বেশি বিধায়ক-সাংসদ পশ্চিমবঙ্গের, আর দল হিসেবে এগিয়ে বিজেপি।
আরও পড়ুন: ছুঁতে চলল ৩০০꧙ কোটি! স্ত্রী ২-র বি𓄧রুদ্ধে বক্স অফিসে কে এগিয়ে, বেদা না খেল খেল মে
এই খবর নিয়ে রীতিমতো হইচই। যেখানে গন্যমান্য নেতারাই এরকম নিকৃষ্ট 𝓀কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে, সেখানে প্রতিবাদ করে আদৌ লাভ হবে কি? এই নিয়ে মুখ খুলেছেন অভিনেতা সৌরভ দাস ও প্রাক্তন সাংসদ তৃণমূলের একসময়ের হেভিওয়েট নেত্রী মিমি চক্রবর্তী।
মিমি চলতি লোকসভা ভোটে না দাঁড়ালও, এর আগেরবার বেশ বড় মার্জিনে তৃণমূলের টিকিটে জিতেছিলেন সাংসদ পদে। তবে, তিনি প্রতিবাদ করতে কখনো ভায় পান না, যা এর আগেও সামনে এসেছে। এবারেও মিমির ভাষা বেশ চাঁচাছোলা। তিনি এই খবরের স্ক্রিনশট নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে শেয়ার করে লেখেন, ‘দেশের ভার এদরই হাতে, আর কী ব🧜া আশা করতে পারি আমরা…’! সৌরভ দাস লিখলেন, ‘অসুস্থ’! সাধারণ মানুষও প্রতিবাদে সরব হয়েছেন, এমন নেতাদের হাতে দেশ বলে!
আরও পড়ুন: আরজি কর নির্যাতিতার ধর্ষণের ভিডিয়ো ও ছবি🔥 দেখার ‘চাহিদা’! খোঁজ চলছে পর্ন সাইট﷽ে
২০১৯ থেকে ২০২৪ এর মধ্যে একাধিক নির্বাচনে জাতীয় নির্বাচন কমিশনে জমা পড়া ৪,৬৯৩টি হলফনামার মধ্যে ৪,৮০৯টির সমীক্ষা করেছে অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস। তা থেকেই জানা গিয়েছে যে বিভিন্💫ন দলের ১৬ সাংসদ এবং ১৩৫ বিধায়কের বিরুদ্ধে মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের মাম♔লা রয়েছে। অর্থাৎ সব মিলিয়ে সম্ভাব্য অপরাধী ১৫১ জন।
আরও পড়ুন: হাসিনার পদꦆত্যাগের পর থেকে ‘নিখোঁজ’ ছিলেন অভিনেতাಞ ফিরদৌস! কোথায় ছিলেন তিনি
কদিন আগে মিমির সোশেযাল পোস্টে আরজি কর নির্যাতিতাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১০ লাখ ক্ষতিপূরণ দিতে যাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে, এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘আজ ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚএই কাণ্ড যদি মিমির সঙ্গে ঘটত তা হলে কী করত? মিমির পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হত নাকি? তাহলে মিমিকে আমার ঘরে পাঠিয়ে দিলে আমি ওঁর পরিবারকে ১০ লাখ টাকা দিয়ে দেব।’
এই কমেন্টের ꦓস্ক্রিনশট শেয়ার করে প্রকাশ্যে প্রতিবাদ তো করেছিলেনই, সাইবার ক্রাইমের দ্বারস্থও হয়েছেন অভিনেত্রী। যার আপডেট বৃহস্পতিবার রাতে শেয়ার করে প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ লিখেছিলেন, ‘ধর্ষণের হুমকি প্রসঙ্গে আপটেড…. সাইবার ক্রাইম বিভাগের সাহায্যে এই প্রসঙ্গে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।🌌 ওই সকল অ্যাকাউন্টগুলো ডি-অ্যাক্টিভেট করা হয়েছে চিরতরের জন্য। পুলিশ চেষ্টা করছে দুজন প্রধান অভিযুক্তকে খুঁজে বার করতে, কারণ তারা সব কমেন্ট মুছে আপতত ইনকগনিটো মুডে চলে গেছে'।