নতুন বছরেই বিরাট ধামাকা! ইংরাজি নববর্ষের আগে থেকে শুরু হয়েছিল আদৃত-কৌশাম্বির বিয়ের গুঞ্জন, এবার শোনা যাচ্ছে বৈশাখ মাসেই শুভকাজটা সেরে ফেলত চলেছেন ‘মিঠাই’-এর নায়ক এবং তাঁর অনস্ক্রিন ‘দিদিয়া’। জি বাংলার হিট মেগার সেটেই শুরু আদৃত-কৌশাম্বির প্রেমের গল্প। ꦬআরও পড়ুন-নববর্ষে ‘সোমদা’ ধ্রুবর বাহুলগ্না কৌশাম্বি, ‘আদৃত রাগ করবে’, বলছে ফ্যানেরা
অনস্ক্রিন ভাই-বোনের প্রেম একটা সময় মিঠাই ভক্তদের বড় অংশের গলার কাঁটা হয়ে বিঁধেছিল কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই চর্চা থিতু হয়েছে। মিঠাই শেষ হয়েছে প্রায় বছর ঘুরতে চলল। আর এবার নাকি চারহাত এক হবে আদৃত-কৌশাম্বির। &༺nbsp;বিয়ের খবর নিয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে চান আদৃত-কৌশাম্বি। মুখে কুলুপ দুজনেরই। তবে টেলিপাড়ার ঘনিষ্ঠ সূত্র বলছে আগামী ১১ই মে অর্থাৎ ২৯শে বৈশাখ, রবিবার সাত পাকে বাঁধা পড়বেন দুজনে।
প্রথমে শোনা গিয়েছিল জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়েটা সেরে ফেলবেন তাঁরা, তবে নিজের আসন্ন ছবির কাজে ব্যস্ত ছি🐻লেন আদৃত। তবে পাগল প্রেমীর প্রচার শুরুর আগেই কৌশাম্বির সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে বাঁধা পড়তে চলেছেন আদৃত। বর্তমানে ‘ফুলকি’ সিরিয়ালে অভিনয় করছেন কৌশাম্বি। সেই সেটেই নাকি এখন বসন্তের হাওয়া। আদৃতকে আগামিতে দেখা যাবে ‘পাগল প্রেমী’ ছবিতে। এসভিএফের প্রযোজনায় তৈরি অভিরূপ ঘোষের এই ছবিতে আদৃতের নায়িকা নবাগতা মুনমুন। এপ্রিলের শেষে বা মে মাসেই হয়ত এই ছবি নিয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা সারবে প্রযোজনা সংস্থা।
কৌশাম্বির সঙ্গে সম্পর্ক🌞ে জড়ানোর আগে সুপ্রিয়া মণ্ডলের সঙ্গে দীর্ঘদিন সম্পর্কে ছিলেন আদৃত। ২০২২-এর ডিসেম্বরে বিয়ের তারিখও পাকা ছিল দুজনের। কিন্তু ভেস্তে যায় সেই বিয়ে, শোনা যায় আদ𓄧ৃত-কৌশাম্বির ঘনিষ্ঠতার জেরে ভাঙে সুপ্রিয়া-আদৃতের বহু পুরোনো প্রেম। চলতি বছরের গোড়ার দিকেই নিজের নতুন জীবনসঙ্গী খুঁজে সম্পর্কে অফিসিয়্যাল সিলমোহর দেন আদৃতের প্রাক্তন।
কিছুদিন আগেই দিদি নম্বর ১-এর মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন কৌশাম্বি। যেখানে রচনাꦬ প্রশ্ন করেছিলেন বিয়ে নিয়ে। বলেছিলেন, ‘সোশ্য়াল মিডিয়ায় কৌশাম্বির প্রচুর খবর পাই আমি। মিঠাই-এর পর থেকে ও একটু বেশিই ভালো আছে। অবসর সময়ে গান শুনছে। খুব গ্লো করছে…’। এমন কথা লজ্জায় লাল কৌশাম্বি। বলে উঠেছিলেন, ‘এসব তুমি কী করছ বলো তো’! এরপর বিয়ে প্রসঙ্গে রচনা বলেন, ‘খুব জলদি দিল্লি কা লাড্ডু খেতে চলেছে…’। তারপর অবশ্য হাল ছাড়তেই হয়েছিল কৌশাম্বিকে। বলেছিলেন, মনের মানুষ আছেন তাঁর মনে। সঙ্গে অবশ্য বাড়ির লোক যে তাঁদের সম্পর্ক জানে আর মেনে নিয়েছে, সেটাও বলে দেন রচনাকে।