দেবীপক্ষের প্রথম দিনে খুশির খবর এল মোহরের থেকে। নিশ্চয়ই চিনতে পারছেꦬন কথা হচ্ছে দুর্নিবার সাহার স্ত্রী ঐন্দ্রিলা সেনকে নিয়ে। ৯ মার্চ ঘটা করেই সম্পন্ন হয়েছে দুর্নিবার-মোহরের বিয়ে। দাঁড়িয়ে থেকে মোহরের বিয়ে দিয়েছেন 🍷খোদ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। আর ৭ মাসের মাথাতেই এসে গেল সুখবর। আসছে এবার নতুন অতিথি।
মোহর ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে নিলেন একটি কার্ড। যাতে লেখা, ‘আমরা খুব উত্তেজিত জানাতে পেরে, আসছে ছোট্ট চমৎকার।’ সঙ্গে জুড🔥়লেন,ꦯ ‘এভাবে ঘুমিয়ে-ঘুমিয়ে আমরা ক্লান্ত। এমন একটা কাজ করছি যা আমরা অনেকদিন ধরেই চেয়ে এসেছি।’ মোহরের এই পোস্টে শুভেচ্ছার বন্যা। হবু মা-বাবাকে ভালোবাসা জানিয়েছেন নেট-নাগরিকরা।
দুর্নিবার আর মোহরের বিয়েটা নিয়ে কম কটাক্ষ হয়নি। যা নিয়ে মুখ খুলতে বাধ্য হয়েছিল দুজনেই। গানের জগতে দুর্নিবার রয়েছেন প্রথম সারিতেই। আর মোহর কাজ করছেন দীর্ঘদিন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। বুম্বাদার সহকারী তিনি। আরও পড়ুন: ‘সব পুরুষই বুঝি এরকম!’, বিপুল শাহ-র সঙ্গে দ্বিতীয় বিয়ে বদলে দেয় শেফালির൲ ধারণা
২০১৭ সালে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আইনি বিয়ে হয়েছিল দুর্নিবার। একসঙ্গে থাকছিলেনও তারপর। এরপর ২০২১ সালে বেশ ঘটা করে সামাজিক বিয়েটাও হয়ে যায় তাঁদের। কিন্তু সেই অনুষ্ঠানিক বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ২০২২ এর মাঝামাঝি সময়ে এসে তা ভেঙে যায়। প্রায় এক বছর প্রেম করার পর ২০২৩ সালের ৯ মার্চ নতুন ঘর বাঁধলেন দুর্নিবার ভালোবাসার মানুষ ঐন্দ্রিলার সঙ্গে। আরও পড়ুন: ভারত-পাক ম্যাচ ছেড়ে সিনেমা হলে ভিড়! শনিতে জওয়ান, ফুকরে😼 ৩, মিশন রানিগঞ্জের আয় কত?
পুজোর পর জুটিতে পুজো দিয়ে এসেছিলেন পুরীর মন্দিরেও। সঙ্গে ছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। মোহর-দুর্নিবারের বিয়েতে তিনি ছিলেন কনে কর্তাও। মেয়ের পিঁড়ি ধরেন, শাঁখ বাজাꩵন। ছিলেন প্রসেনজিতের ছেলে তৃষাণজিৎ ওরফে মিশুকও। বাবা-ছেলে মিলে বিয়েবাড়িতে আসা সব অতিথিদের আপ্যায়ন ক𒊎রেন।
শোনা যায়, ২০২১-এর ডিসেম্বরে সামপ্লেস এলসে একটা শো শুনতে গিয়ে প্রথম আলাপ মোহর আর দুর্নিবারের। মাস কয়েক যেতে না যেতে মোহরকে প্রেম প্রস্তাব দেন সারেগামাপা-খ্যাত গায়ক। সেই বছরের শুরুতেই ছাড়াছাড়ি হয়েছিল প্রথম স্ত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে। তারপর তাঁদের ভালোবাসা গড়ায় বিয়ের বন্ধনে। আর এবার তো পরিবারে নতুন অতিথি আসার পালা। দুর্নিবার সাহা ও ঐন্দ্রিলা সেনকে শুভেচ্ছা আমাদের ত𒆙রফ থেকেও।