꧒শারীরিক অসুস্থতার জন্য বেশকিছু দিন পাইস হোটেল থেকে দূরেই ছিলেন নন্দিনী। সরস্বতী পুজোর সময় নাকি স෴্ট্রোক হয় ভাইরাল নন্দিনীদিদির। নিজের মুখেই একথা জানিয়েছেন ভাইরাল কন্যে। তবে এখন অনেকটাই সুস্থ। নিয়মিত আসছেন ডালহৌলির দোকানে, সঙ্গে সামলাচ্ছেন নিউ টাউনের হোটেলও। এর মাঝেই নিজের দাম্পত্য নিয়ে বড় মন্তব্য নন্দিনী দিদির (Nandini Ganguly)।
কাজে ফিরেই ফর্মে নন্দিনী। কাস্টমারদের নিজের হাতে খাবার বেড়ে দেওয়া থেকে স🔯হকারীকে বকাঝকা, সবই চলছে পুরোদমে। তখনও চিৎকার করে বলছেন, ‘স্যালাড কেটে দে’ আবার কখনও বলছেন-'কানে ওটা কী গুঁজে༒ রেখেছিস?'। তো কখনও আবার খাবারের মেনু শোনাতে ব্যস্ত তিনি। অনেকেই হয়ত জানেন না নন্দিনীদিদি কিন্তু সদ্য বিয়ে সেরেছেন।
রুদ্র দাসের সঙ্গে নিজের সম্পর্কের কথা গত বছরের শেষেই সামনে এনেছিলেন। নতুন বছরের শুরুতেই নন্দিনী দিদি জানান সই-সাবুদ করে বিয়েটা সেরে ফেলেছেন 🧔তাঁরা। এখন তিনি শ্বশুরবাড়িতেই থাকেন। তবে বাপের বাড়িতেও নিয়মিত যাতায়াত রয়েছে। নন্দিনীর বরের নাম রুদ্র দাস। কিন্তু বিয়ের দিনক্ষণ প্রকাশ্য়ে আনেননি নন্দিনী।
বিয়ের ট্রিট ফাঁক রেখেছেন, বিবাহবার্ষিকীতে যেন ভ্লগার ভাইয়েদের কথা ভুলে না-যান নন্দিনী। এই আবদার রাখতেই হাসিমুখে জবাব ভাইরাল দিদির। বললেন, 'বিয়ের গায়ের গন্ধ কাটল না, আর তোরা অ্যানিভার্সারির কথা বলছিস। এখনও আমি হানিমুন পিরিয়ডে রয়েছি, তাই আমার দোকানে আসতে দেরি হচ্ছে। আমার বর পাগল হ📖য়ে গেছে….'।
এর আগে বিয়ের পর জীবনের বদলে যাওয়া জীবন নিয় কথা বলতে শোনা গিয়েছিল নন্দিন🐠ীকে। তিনি বলেন, ‘আমরা দুজন যখন বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই, ভাবি যে আইনত স্বীকৃতি দেব সম্পর্ককে, তখন আমার বাড়ির লোক বল💜েছিল, এখনই বিয়ে করবি, কেমন হবে না হবে!’ নন্দিনী আরও যোগ করেন, ‘এতদিনের সম্পর্ক। আমার বিশ্বাসই ছিল ও আমাকে সাপোর্ট করবে। এতদিন একটা পিলার ছিল পিছনে। এখন দুটো পিলার রয়েছে। আমার কাছে সব ব্যাপার আরও সহজ হয়েছে। মাঝে মাঝেই দেখবি আমার সঙ্গে আমার শাশুড়িও রয়েছে।’
শ্বশুরবাড়িতে রাজরানি হয়ে থাকেন নন্দিনী। নন্দিনী বলেছিলে, শাশুড়ি বাড়ির যাবতীয় কাজকর্ম করেন, তিনি কুটোটাও নাড়ে না। তবে বাইরের কাজের চাপ সামাল দিতে হয় তাঁকে। জানুয়ারি মাসেই নিউ টাউনে হোটেল খুলেছেন নন্দিনী। দু-টো হোটেল দায়িত্ব সামালাতে নাজেহাল স্মার্ট দি🤡দি।