সুপারস্টার সিঙ্গারের মঞ্চে পালন হল নেহা কক্করের জন্মদিন। ৩৬ বছরে পা রাখলেন এই বলিউডের অন্যতম বিখ্যাত এই গায়িকা। দেখা গেল প্রতিযোগী খুশি-র মা গিয়ে পুজো দিয়ে এলেন মন্দিরে। মেয়েটি নেহাকে জানান, তাঁদের মধ্যে জন্মদিনে ঠাকুরের কাছে෴ পুজো দেওয়ার চল রয়েছে। তাই তাঁরা নেহা-র জন্যও গিয়েছিলেন মন্দিরে।
এরপর তাঁরা ঠাকুরের কাছে পুজো দেওয়া সেই ডালা তুলে দেন 🔯নেহা কক্করের হাতে। নিজের চোখের জল আটকাতে পারেননি গায়িকা। এদিন সুপারস্টার সিঙ্গারে এসেছিলেন তাঁর বোন সোনু কক্কর ও বর রোহনপ্রীত সিং। নেহা-কে কাঁদতে দেখে দুজনেই সামলাতে ব্যস্ত হয়ে প𝓡ড়েন। শুধু তাই নয়, আনা হয়েছিল একটা ইয়াব্বড় কেকও।
আরও পড়ুন: বিবাহিত মুসলিম নায়কের ‘প্রেমে’ পড়েন, তারপর গায়েব বলিউড থেকে! এখন এক মেয়ের মা, কে সেই বলি না🌞য়িকা?
এদিন সাদা রঙের পোশাকে সেজেছিলেন নেহা। আর খোলা চুলে লাগিয়েছিলেন বিডস। চোখের জল মুছে নেহাকে এরপর বলতে শোনা যায়, ‘আমি কখনো ভগবানের কাছে নিজ💙ের জন্য কিছু চাই না। আমি সবসময় আমার পরিবারের জন্য প্রার্থনা করি। তবে এটা জানি, আমার অনুরাগীরা আমার জন্য এই🧸 কাজটা করে।’
সঙ্গে নিজে🌌র ভালোবাসার মানুষদের জন্য নেহার বার্তা, ‘আমি জানি নেহা'জ-রা সবসময় আমার জন্য প্রার্থনা করে। এই য༺ে আমি এত সুস্থ, এত হাসিখুশি, সব এই ভালোবাসার জন্য। আপনাদের শুভকামনার জন্যই আমি দুনিয়া জুড়ে এভাবে ছাপ রেখে যেতে পারছি। আর এটা আমাকে সবসময় গর্বিত করে।’
আরও পড়ুন: চিনির মতো মিষ্টি! মেয়ে নিয়ে হাসপাতাল থে🌳কে বের হলেন বরুণ-নাতাশা, কেমন দেখতে খুদেকে?
খুব নিম্নবিত্ত পরিবারে নেহার বেড়ে ওঠা। যখন প্রথম গানের জগতে পা রাখেন,🌳 তখন তার দৈনিক আয় ছিল মাত্র ৫০ টাকা। আর এই কাজের জন্য এখন তিনি প্রায় ১৫ লাখ টাকা করে পারিশ্রমিক নেন। উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে জন্ম নেহার। অল্প বয়স থেকেই, তিনি সংগীতের প্রতি অনুরাগ দেখিয়েছিলেন এবং তার পরিবার শত আর্থিক অসুবিধা থাকা সত্ত্বেও বাড়ির মেয়ের এই আকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন করেছি🔯ল। মাত্র চার বছর বয়সে, নেহা নানা ধর্মীয় জাগ্রাতায় গান গাওয়া শুরু করে। সামান্য যে কটা টাকা পেতেন, তুলে দিতেন পরিবারের হাতে।
আরও পড়ুন: ‘মুসলিমরা জনসংখ্যা বাড়ার কারণ’! হাম দো হামারে বারাহ⛦ মুক্তির অনুমতি দিল আদালত
২০০৪ সালে নেহা, তাঁর বোন সোনু এবং তার ভাই টনি কক্করকে নিয়ে চলে আসেন মুম্বইতে। ইন্ডিয়ান আইডলের দ্বিতীয় সিজনে অংশগ্রহণ করলেও, জিততে পারেননি সেই শো🅰। আর এখন সেই ইন্ডিয়ান আইডলেরই বিচারক তিনি। এভাবেই হয়তো ঘুরে যায়🌠 ভাগ্যের চাকা।