দিন দিন যেন বিতর্কের সমার্থক শব্দ হয়ে উঠছেন মইনুল আহসান নোবেল। দুদিন অন্তর অন্তর কোনও না কোনও কারণে বিতর্কে তাঁর নাম জড়িয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে একাধিক অশালীন কাজকর্ম দেখা গিয়েছে। কখনও তিনি অশালীন ছবি পোস্ট করেছেন, কখনও আবার তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলের স্টোরিতে নীল ছবির টুকরো অংশ দেখা গিয়েছে। আর এই কাণ্ড নজরে আসার পর নেটিজেনরা রীতিমত তাঁর তুলোধোনা শুরু করেছেন। তবে কারও কারও মতে এটা নোবেল ইচ্ছাকৃত করেননি। সারেগামাপা খ্যাত গায়ককে কেউ জেনে বুঝে অপমান করার জন্য তাঁর ফেসবুক পে🐼জ হ্যাক করেছেন।
নোবেলের ভক্তদের একাংশের দাবি তাঁর এই অফিসিয়াল পেজ হ্যাক করে এসব অশ্লীল জিনিস পꦇোস্ট করা হচ্ছে। কেউ কেউ আবার বলছেন না, নোবেল নিজেই এসব সজ্ঞানে পোস𒉰্ট করেছেন। যদিও এখনও পর্যন্ত নোবেল নিজে এই প্রসঙ্গে কোনও বক্তব্য জানাননি।
তবে এট🔴াই প্রথম নয়, কিছুদিন আগে একটি অনুষ্ঠানে মদ্যপ অবস্থায় গান গাইতে ওঠেন মইনুল আহসান নোবেল। তারপর মঞ্চে দাঁড়িয়ে খারাপ ইঙ্গিত করতে থাকেন। তখন তাঁকে জোর করে নামিয়ে দেওয়া হয় মঞ্চ থেকে। অভিযোগ করতে বাদ যাননি গায়কের স্ত্রীও।
আরও পড়ুন: গান গাইতে ꦰগাইতে মঞ্চে মাতলামি নোবেলের, জুতো ছুঁড়ে প্রতিবাদ দর্শকদের
নোবেলের স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ মাস তিনেক আগে তাঁর বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছিলেন। এছাড়া থানাতেও গায়কের নামে অভিযোগ করেন। তিনি তাঁদের সম্পর্কের সমস্যার কথা পাবলিকলি জানান। এবং এক෴ই সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের কথাও ঘোষণা করেন। ঢাকার মতিঝিল থানায় আরও একটি অভিযোগ দায়ের করা হয় গায়কের নামে। ন♛োবেল টাকা নিয়েও গান গাইতে যাননি বলে সেই অভিযোগে জানানো হয়েছিল, পরে সেই অভিযোগের ভিত্তিতে আটক করা হয় তাঁকে।
নোবেল এবং তাঁর স্ত্রীর মধ্যে মূল ঝামেলা মাদক নিয়ে। সালসাবিলের মতে গায়ক প্রায় সারাদিন মাদকের নে💮শায় ডুবে থাকেন। সালসাবিল তাঁকে মাদক ছাড়ার কথা বললে নোবেল তাঁকে সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি কখনও মাদক ছাড়তে পারবꦍেন না। ফলে এভাবেই বারবার বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছেন মইনুল আহসান নোবেল।