মেহেন্দিতে প্রিয়জনের নাম লেখার ঐতিহ্যকেই যেন আরও একবার প্রতিষ্ঠিত করলেন নীতা আম্বানি। ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানির বিয়ের জন্য পরা মেহেন্দি যখন আনলেন 🌃সামনে, তখন রীতিমতো বিষ্মিত গোটা দেশ🧸। কারণ, মিসেস আম্বানির হাতে পরিবারের সব প্রিয়জনদের নাম।
কার কার নাম হাতে লেখেন নীতা?
একটি ভাইরাল ভিডিয়োতে নীতাকে দেখা গেল নিজেই দেখাচ্ছেন হাতের মেহেন্দি। সেখানে যেমন রয়েছে অনন্ত এবং রাধিকা মার্চেন্টের নাম, তেমনই তার মেয়ে ইশা এবং জামা🔜ই আনন্দ পিরামলের নাম। বড় ছেলে আকাশ ও বড় বউমা শ্লোকার নামও লিখিয়েছেন হাতে। ভোলেননি নাতি-নাতনিদেরও। সঙ্গে লেখা রয়েছে স্বামী মুকেশ আম্বানির নামও।
আরও পড়ুন: গুজরাটি নিয়মে হল মালাবদল, অ꧋নন্তর নাক ধরে কি টানতে পারল রাধিকার মা? দেখুন ভিডিয়োয়
অনলাইনে পাপারাজ্জি অ্যাকাউন্ট থেকে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিয়োতে এক নেট-নাগরিক মন্তব্য করেন, ‘ওঁর মাতৃসত্তা অতুলনীয়। যত প্রশংস করা হোক কম হবে’। দ্বিতীয়জন লেখেন, ‘সব মায়েরাই বুঝি এরকম হয়’! তৃতীয়জন লিখলেন, ‘একজন মহিলা যতই সাফল্য পাক💃 না কেন, তাঁর কাছে পরিবারের জায়গা সবার উপরে। অসাধারণ’।
এছাড়াও নীতার হাতের মেহেন্দির নকশায় রাধা-কৃষ্ণের একটি সুন্দর ছবিও রয়েছে। অনন্ত ও রাধিকার মেহেন্দি অনুষ্ঠানে য✅োগ দিতে দ💮ু'দিন আগেই অ্যান্টিলিয়ায় পৌঁছেছিলেন বলিউড তারকাদের প্রিয় মেহেন্দি শিল্পী বীণা নাগদা।
আরও পড়ুন: ভাইপোর বিয়েতে যাননি, সৌজন্য দেখিয়ে আম্বানি পরিবারের নিমন্ত্রণে বিয়েবাড়িতে মম𝓀তা
অনন্ত-রাধিকার বিয়ে:
রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি ও তাঁর স্ত্রী নীতা আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানি। শুক্রবার বিয়ে কর♐েন রাধিকা মার্চেন💖্টকে। মুম্বাইয়ের জিও ওয়ার্ল্ড কনভেনশন সেন্টারে বসেছিল বিয়ের আসর।
ছেলের বিয়ের জন্য নীতা বেছে নিয়েছিলেন আবু জানি সন্দীপ খোসলার ডিজাইন করা একটি চমৎক🔴ার পিচ রঙের সিল্কের ঘাগরা। নীতা আম্বানি একটি ঐতিহ্যবাহী রমন ডিভো প্রদীপ নিয়ে বিয়ের মণ্ডপে পৌঁছেছিলেন। গুজরাটি বিবাহের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ, রমন ডিভো বরের মা বহন করেন।
আরও পড়ুন: ঐশ্বর্যকে ছাড়াই সপরিবারের আম্বানিদের বিয়েতে 🍃বচ্চনরা! মেয়েকে নওিয়ে একা এলেন বউমা
বিগত কয়েকবছর ধরেই চলছিল অনন্ত আম্বানি আর রাধিকা মার্চেন্টের প্রেমের জল্পনা। আম্বানিদের পারিবারিক অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছিলেন রাধিকা। এমনকী, ইশা আম্বানির বিয়েতেও উপস্থিত ছিলেন তিনি। ২০২৩ সালে বাগদান হয় তাঁদের। এরপর ২০২৪ সালের ꦬশুরুতে গুজরাটের জামনগরে ও তার মাসখানেক পরে বিলাসবহুল ক্রুজে ইউরোপে হয় দু দুটি প্রা🐻ক বিবাহ উদযাপন।
আরও দু দিন চলবে বিয়ের অনুষ্ঠান। ১৩ জুলাই শনিবার 'শুভ আশীর্বাদ' এবং ১৪ জুলাই হবে 'মঙ্গল উৎসব' বা বিবাহের 🌄সংবর্ধনা।