স্বামী জিন গুডএনাফ ও দুই সন্তায় জয় ও গিয়াকে নিয়ে রয়েছেন শিমলা। হিমাচল প্রদেশের এই শহরই প্রীতির হোমটাউন। বেশকিছুদিন হল সেখানে নিজের পরিবারের সঙ্গেই রಞয়েছেন প্রীতি। সেখান থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। পাহাড়ের বহু পুরনো ঐতিহ্য মেনে মাটির উনুন জ্বালাতে দেখা যাচ্ছে প্রীতিকে।
প্রীতি জিন্টাꦰ যে ছবি পোস্ট করেছেন, তাতে তাঁকে হলুদ রঙের 😼একটি সালোয়ার কামিজ ও কার্ডিগান পরে থাকতে দেখা যাচ্ছে। মাথায় রয়েছে কাপড়ের ফেট্টি। ছবিতে প্রীতিকে ফুঁ দিয়ে কাঠের উনুনের আঁচ বাড়িয়ে রান্না করার চেষ্টা করতে দেখা যাচ্ছে। ছবি পোস্ট করে প্রীতি লিখেছেন, ‘পুরোনো স্মৃতির মধ্যে দিয়েই বাঁচছি এবং নতুন করে তৈরির চেষ্টা করছি। পাহাড়ি বাড়ির রান্নাঘর ও তার সব কাজকর্ম। এখানে আমি আগুন জ্বালানোর চেষ্টা করছি এবং খুব কমই ব্যবহৃত পুরানো উনুনকে জীবন্ত করে তোলার চেষ্টা করছি।’
আরও পড়ুন-'নওয়াজের গালে চুমু খেয়ে ব𝔉ললাম, চল সেক্স করি'𝄹, মুখ খুললেন কুবরা সাইত
আরও পড়ুন-ব্যক্তিগত স্বার༺্থে মিথ্যা #Metoo-র অভিয🦩োগ আনাকে সমর্থন করি না, এটা অন্যায়: সন্দীপ্তা সেন
প্রীতির এই ছবিতে কমেন্টের বন্যা বইয়ে দিয়েছেন নেটপাড়ার বাসিন্দারা। শিমলার এক বাসিন্দা একজন কমেন্ট বক্সে লিখেছেন, ‘এটা খুবই সত্যি ম্যাম... এখানে সবকিছু পাহাড়ি বাড়ির রান্নাঘরের চারপাশে ঘোরাফেরা করে... আপনাকে এভাবে দেখে খুব ভালো লাগছে... যেখানেই থাকুন না কেন আপনি সবসময় আপনার শিকড় নিয়ে গর্ব করেছেন। পৃথিবীর যে প্রান্তেই যান আপনি আমাদের গর্বিত করেন। আমার জন্য গর্ব করার মতো আরেকটি বিষয় হল সিজেএম সিমলা থেকে আপনার সুপার জুনিয়র হওয়া। আ🌊মরা আপনার দিকে তাকিয়ে আছি।’ আরও এক অনুরাগী লিখেছেন, ‘এটা দারুণ, পুরনো সোনালী স্মৃতিতে ফিরে যাওয়া। আমি এখনও পুরনো সেই দিনগুলোতেই বাঁচি।’ কেউ লিখেছেন, ‘আমাদের বহু ভারতীয় পরিবার এখনও এই উনুন ব্যবহার করেন।’
প্রসঙ্গত, প্রীতির জন্ম শিমলা শহরে। বর্তমানে যদিও তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থাকেন। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের জন্য ভারতে ফিরে এসেছেন। সম্প্রতি প্রীতি ও তাঁর পরিবার সিমলার হাতেশ্বরী ম𒆙াতার মন্দিরে গিয়েছিলেন।
টুইটারে সম্প্রতি প্রীতি লিখেছিলেন, ‘যখন আমি ছোট ছিলাম তখন আমি প্রায়ই শিমলা - হাটকোটিতে হাতেশ্বরী মাতার মন্দিরে যেতাম। এই মন্দিরটি আমার শৈশবে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছে। এই মন্দিরের সঙ্গে আমি এখনও একাত্ম বোধ করি। এখন যেহেতু আমি একজন মা, তাই স্বাভাবিকভাবে আমার সন্তানরা যখন এই মন্দির দেখেছে সেটা বেশ প্রাচীন মন্দির। এখানে আমাদের পরিদর্শনের এক ঝলক রইল। আমি নিশ্চিত যে জয় এবং গিয়া এই ভ্💮রমণের কথা মনে রাখবে, তাই আমাদের আবারও ফিরে আসতে হবে। কারণ, মা আমাকে আবারও ডাকবেন। জয় মা দুর্গা - জয় মহিষাসুরমর্দিনী। আপনাদের কেউ দেখার সুযোগ পেলে মিস করবেন না। এটায় জাদু আছে, এটি রহস্যময় এবং অত্যাশ্চর্য সুন্দর এবং হ্যাঁ আপনি পরে আমাকে ধন্যবাদ জানাতে পারেন।’