রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বর্তমানে রয়েছেন সাফল্যের সপ্তম স্বর্গে। বিশেষ করে তৃণমূলের টিকিটে লোকসভ🦄া ভোট জেতার পর। হুগলি কেন্দ্র থেকে নতুন সাংসদ তিনি। সঙ্গে দিদি নম্বর ১-এর সঞ্🉐চালিকার দায়িত্ব তো রয়েইছে।
সম্প্রতি দিদি নম্বর ১-এর এপিসোডে এসেছিলেন টলিউডের কিছু অভিনেত🐲্রী। সেখানে সকলে মিলে বন্ধুত্বের উদযাপন করেন তিনি। আর সেখানেই, নিজের জীবনের ‘অক্সিজেন’-এর সঙ্গে পরিচয় করালেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দেখা যায় রাজশ্রী ভৌমিকের দিকে ইঙ্গিত ♛করে পুস্পিতা মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধুটা কিন্তু আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে’। আর তাতে রাজশ্রী বলে ওঠেন🌸, ‘দিদি তোমারো তো অনেক বন্ধু’। আর তাতে রচনার জবাব, ‘প্রচুর। ওরা আমার জীবনের ভিটামিন।’
আরও পড়ুন: সাহেব-‘কথা’র রোম্য🍨ান্স চর্চা, ছোট পোশাকে লাস্যময়ী সুস্মিতা, কার সঙ্গে সমুদ্রপাড়
সোশ্যাল মিডিয়ায় রচনার এই বন্ধুত্বের ছাপ আমরা প্রায়শই দেখতে পাই। মাঝে মাঝেই ছুটি কাটাতে বেরিয়ে পড়েন ছোট পর্দার দিদি। জন্মদিনের পার্টি হোক বা শীতকালের পিকনিক, রচনার বান্ধবীরা তাঁকে সবসময় ঘিরে রাখেন। এমনকী, মাসখানেক আগ💮ে ভোটের প্রচারের সময়তেও সকলে সঙ্গ দিয়েছিলেন বান্ধবীকে। ভোটের নমিনেশন জমা দেওয়ার সময় থেকে প্রবল গরমে ভোটপ্রচার, বিজয় মিছিল, সবেতেই সকলে ছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে।
আরও পড়ুন: বিয়ের সব প্রস্তুতির মাঝে, চলে যায় প্রꦡাণ! ঐন্দ্রিলꦐার সোশ্যালে কোন ছবি, এল চোখে জল
তবে ভোটের প্রচারে আরও একটা মানুষকে দেখা গিয়েছে রচনার পাশে। তিনি হলেন প্রবাল বসু। ২০০৭ সালে বিয়ে করেন রচনা আর প্রবাল। তাঁদের একটি পুত্র সন্তানও হয়। তবে এই বিয়ে সফল ছিল না। ২০১৬ সাল থেকে আলাদা থাকেন তাঁরা। ত💟বে ডিভোর্সি মা-বাবার পরিচয় চাননি বলে, ছেলে প্রণীলের জন্য আইনি বিচ্ছেদ নেননি। কিন্তু দেখা যায়, স্ত্রী ভোটে দাঁড়াতেই ঢাল হয়ে আসেন প্রবাল।
প্রবালকে বিয়ে করার আগেও একবার বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন রচনা। ওড়িয়া সিনেমার বিখ্যাত অভিনেতা সিদ্ধান্ত মহাপাত্র তাঁর প্রথম স্বামী। দুজনে একসঙ্গে ৪০টিরও বেশি ওড়িয়া সিনেমাতে কাজ করেছিলেন। তবে এই বিয়ে টেকে মাত্র বছর খানেক। ছরখানেক আগে শাশ্বত-র টক শো অপুর সংসারে নিজেকে বউ হিসেবে শূন্য দিয়েছিলেন। এক চো🔯খ জল নিয়ে বলেছিলেন, সংসারটা ঠিক করে হয়ে ওঠেনি।
আরও পড়ুন: যৌনতার জন্য নয়…’! চারদিকে ‘পরকীয়া’,🌳 গৌরব-পত্নী দেবলীনা কী কাꦉমনা করেন মনে-মনে
শোনা যাচ্ছে, বাবার মৃত্যু, ভোটে জেতা কাছাকাছি এনেছে প্রবাল-রচনাকে। তাঁরা ফের এক ছাদের নীচে বসবাস শুরু করেছেন। যা নিয়ে অভিনেত্রী-সাংসদের স্বামী সংবাদম⛎াধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের কোনওদিনই ডিভোর্স হয়নি, অতীতেও আমি ওঁর পাশে দাঁড়িয়েছি। আসলে যেটা জরুরী সেটা হল পরস্পরকে সম্মান করা। সেটা আমাদের মধ্যে এখনও আছে বলেই এখনও সব ঠিক আছে।’