মাꦿস কয়েক আগের ঘটনা। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত কমেডিয়ান রাজু শ্রীবাস্ত। কমেডিয়ান-অভিনেতার হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পরে তাঁর পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন এমন অনেক লোককে সদ্য ধন্যবাদ জানিয়ে⛄ছেন রাজু শ্রীবাস্তবের মেয়ে অন্তরা শ্রীবাস্তব।
এক নতুন সাক্ষাত্কারে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অন্ত🧜রা। রাজু-কন্য়া আরও বলেছেন, প্রবীণ অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন 'বাবা যখন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন প্রতিদিন' রাজুর স্বাস্থ্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েও হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন রাজু শ্রীবাস্তব। এরপর টানা ৪০ দিন এইমস হাসপাতালে লাইফ সাপোর্ট নিয়ে বেঁচে ছিলেন। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে হাসপাতালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অভিনেতা-কমেডিয়ান।
টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক নতুন সাক্ষাৎকারে রাজু-কন্যা অন্তরা জানিয়েছেন, ‘আমি আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। বাবার অসুস্থ হওয়ার পর ক্রমাগত তিনি আমার মায়ের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন শেষ দিন পর্যন্ত। ফলস্বরূপ আমাদের জন্য অনেক কিছু সহজ হয়ে গিয়েছে। অরবিন্দ কেজরিওয়াল আমাদের একটি চিঠি লিখেছিলেন। লালু প্রসাদ যাদব আমার ব🤡াবার একজন বড় ভক্ত।’
আরও পড়ুন: রাজ-শুভশ্রীর কোলে কোলে শ্যুটিং দেখা, ‘আবার প্রলয়’-এর সেটে ঘুরল খুদে ইউভান, বিটিএস ছবি
আরও বলেছেন, ‘অবশ্যই আর একজন ব্যক্তির নাম নেব, যিনি আমার বাবার স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রতি মুহূর্তে খোঁজ নিয়েছিলেন যখন তিনꦰি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তিনি অমিতাভ বচ্চন। এটা অনেক বড় ব্যপার। আমার বাবা তাঁকে আইডল মনে করতেন। 💟তিনি যা ছিলেন তা হয়ে উঠেছেন মিস্টার বচ্চনের কারণে। এই সব আমাদের অনেক শক্তি দিয়েছে।’
অন্তরা বলেছেন, ‘কপিল শর্মা তাঁর শোতে আমার বাবার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। এজন্য তাঁর কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। জনি লিভার প্রতিদিন চারবার ফোন করতেন, বাবার জন্য অনেক প𒉰্রার্থনা করেছেন। TVF-এর শ্রেয়াংশ পাণ্ডে এবং অরুণাভ কুমার আমার বাবার TVF-এর শেষ শ্যুটের স্ক্রিনিং করেছিলেন। ভাগ্যক্রমে তিনি෴ সেখানে জীবন-মৃত্যুর কথা বলছিলেন। আবেগপ্রবণ মুহূর্ত ছিল। ইন্ডাস্ট্রির অন্যান্য নামও ছিল এবং তালিকাটি অনেক লম্বা।’
গত বছর ১০ অগস্ট আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হন কৌতুকশিল্পী রাজু শ্রীবাস্তব। জিমে ট্রেডমিলে হাঁটতে হাঁটতে বুকে ব্যথা শুরু হয় শিল্পীর। তার পরেই হাসপাতালে 🍒ভর্তি করা হয়েছিল রাজুকে। প্রায় এক মাস জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে না ফেরার দেশে পাড়ি দেন তিনি। ২২ সেপ্টেম্বর প্রয়াত হন রাজু।