দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে সম্মানিত হলেন অভিনেত্রী রবিনা ট্যান্ডন ও অস্কারজয়ী সঙ্গীত পরিচালক এমএম কিরাবানি। বুধবার নয়া দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি ভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে এই পুরস্কার নেন এই দুই তারকা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্র💦মন্ত্রꦉী অমিত শাহ।
পদ্মশ্রী পাওয়ার পর অভিনেত্রী রবিনা ট্যান্ডন বলেন, আমি সম্মানিত এবং কৃতজ্ঞ। দেশের সরকার অনেক ধন্যবাদ, চলচ্চিত্রে আমার অবদান, আমার জীবন, আমার আবেগ এবং কাজকে সম্মানিত করার জন্য়। তবে শুধু সিনেমা এবং শিল্পকলা নয়, এর বাইরেও বিভিন্ন কাজে নিজেকে নিౠয়োজিত করার অনুমতি সরকার আমায় দিয়েছে। আমি এই যাত্রাপতে যাঁরা আমার হাত ধরেছিলে𓆉ন, যাঁরা আমাকে পথ দেখিয়েছেন তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ। আমায় যে কোনও বিষয়ে যিনি সাহায্য করেছেন, পথ দেখিয়েছেন তিনি হলেন আমার বাবা'।
আরও পড়ুন-'আমার স্ত্রী গর্বিত মুসলিম, আর আমি গর্বিত হিন্দু', সোজা সাপটা জবা🌸ব মনোজ বাজপেয়ীর
অন্য𒉰দিকে পদ্মশ্রী পাওয়ার পর ‘নাটু নাটু’ সঙ্গীত রচয়িতা টুইট করেন, 'দেশের সরকারের তরফে চতুর্থ সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান পেয়ে সম্মানিত বোধ🗹 করছি। এই উপলক্ষে আমার বাবা-মা এবং কবিতাপু সিথান্না গারু থেকে কুপ্পালা বুলিস্বামী নাইডু গারু পর্যন্ত আমার সমস্ত পরামর্শদাতাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই।
আরও পড়ুন-শ্রাবন্তীর সঙ্গে প্রেমের চর্চা তুঙ্গে, অবশে🍸ষে মুখ খুললেন পꩲরিচালক শুভ্রজিৎ মিত্র
কেন্দ্রীয় সরকার এই বছরের শুরুতে মোট ১০৬জন পদ্মশ্রী পাপকের নাম ঘোষণা করে। শিল্প, সমাজকর্ম, জনসাধারণ বিষয়ক, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, বাণিজ্য, চিকিৎসা, সাহিত্য ও শিক্ষা, খেলাধুলা এবং নাগরিক পরিষেবা বিভাবে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, পদ্মশ্রী প্রাপ্ত রবিনা ট্যান্ডনের জন্ম ১৯৭৪ সালে মুম্বইয়ে। হিন্দু ছাড়াও তেলুগু, তামি𝐆ল, কন্নড় ও বাংলা চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। রবিনা তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন ‘পাত্থর কে ফুল’ (১৯৯১) ছবি দিয়ে, এবং এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কারও পান। নব্বইয়ের দশকে তিনি বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ভাবে সফল চলচিত্রে অভিনয় করেন। যার মধ্যে রয়েছে ‘দিলওয়ালে’ (১৯৯৪), ‘মোহরা’ (১৯৯৪), ‘খিলাড়িয়োঁ কা খিলাড়ি’ (১৯৯৬) এবং ‘জিদ্দি’ (১৯৯৭) । এদিকে সম্প্রতি 'নাটু নাটু' গানের জন্য অস্কার জয় করেছেন সঙ্গীতপরিচালক এম এম কিরাবানি।