আপাতত বাংলার ঘরে ঘরে ‘গাঁটছড়া’র রমরমা। হবে নাই বা কেন, তিন মাস ধরে TRP তালিকায় সেরার জায়গা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে এটি। ‘সিড-মিঠাই’-য়ের জায়গায় এখন দর্শকমনে ‘খড়ি-ঋদ্ধিমান’ ঘর করতে শুরু করেছে। সঙ্গে দু'জনের সেয়ানে সেয়ানে টক্করও সবার বেশ পছন্দের। আপাত🎃ত সিংহ রায় পরিবার ব্যস্ত রাহুল আর দ্যুতির বিয়ের আয়োজনে। আর বিয়ের নানা নিয়মকানুন নিয়েও অনবরত ঝগড়া করে চলেছে ঋদ্ধি আর খড়ি।
এই যেমন খড়ির হাতে জোর করে নিজের নাম লিখে দিয়েছিল ঋদ্ধিমান। সাথে করে স্টোর রুম থেকে তুলে𒁃 এনে নিজের ঘরে, নিজের সাথে থাকতেও বাধ্য করেছিল। এত সহজে হার মানবে না কি খড়ি! সেও সুযোগ বুঝে টুক করে হলুদ লাগিয়ে দেয় ঋদ্ধিমানের গালে। আর ঋদ্ধিমান কী করে? সে হলুদ মাখানো গাল ঘষে দেয় 🙈খড়ির গালে। মানে বেশ মাখোমাখো ব্যাপারটা কিন্তু!
এদিকে খড়ি ধরে ফেলেছে রাহুলকে বিয়ে করতে মিথ্যের আশ্রয় নিয়েছে দিদি দ্যুতি। আর তাই মিথ্যের আশ্রয় নিয়ে যে বিয়ে হচ্ছে, সেটা আটকানোর চেষ্টাও করবে সে! কিন্তু এবার কি পারবে নিজের দিদিকেই ভুল প্রমাণ করতে? দর্শকদের ভয় এই করে না আবার নষ্ট হয়ে যায় খড়ি আর ঋদ﷽্ধিমানের সম্পর্কটাই। তাই তাঁরা তো দ্যুতি ওরফে শ্রীমার উপর খচে লাল!
দুই পরিবারের গল্প নিয়ে আপাতত রমরমিয়ে চলছে ধারাবাহিকটি। ভট্টাচার্য পরিবারের🎃 তিন মেয়ে ও সিংহরায় পরিবারের তিন ছেলে। এরমধ্যে বড় বোন দ্যুতির সঙ্গে সিংহরায় পরিবারের বড় ছেলে হিরে ব্যবসায়ী ঋদ্ধিমানের সম্বন্ধ হয়। কিন্তু বিয়ের দিন সে পালায় সিংহ রায় বাড়ির মেজ ছেলে রাহুলের বুদ্ধিতে। দিদি পালিয়ে যাওয়ায় বিয়ে করতে বাধ্য হয় খড়ি। দু'জনে মন থেকে এখ𒊎নও বিয়ে মেনে না নিলেও, একে-অপরকে ছাড়তেও রাজি নয় ওরা।