রবিবার থেকেই পল্লবী দে-র মৃত্যু নিয়ে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া। 🐷ফের একবার কাজের চাপ, লাইফস্টাইল সামলাতে দেদার খরচ, সম্পর্কের টানাপোড়েনে অবসাদের মতো তত্ত্ব মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। অনেকেই দাবি করছেন আজকের যুব সমাজের কাছে এসব সামলে ভালো থাকাটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। আর অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ক্ষেত্রে তা যেন আরও বেশি। এসবের মাঝেই রোহন ভট্টাচার্যের ইনস্টাগ্রাম স্টোরি নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে যায়।
কী লিখেছিলেন রোহন ভট্টাচার্য ইনস﷽্টাগ্রামে? শামসুর রহমানের উদ্ধৃতি পোস্ট করে অভিনেতা লিখেছিলেন, ‘আমি যাচ্ছি চলে। হয়তো কোনও দিন আর আসব না। তবে যেটুকু নিয়ে গেলাম তার প্রতিদান আমি দিতে পারব না।’ আর এটা দেখে একটু যেন ভয় পেয়🙈ে যায় টলিপাড়া। এমনিতেই দিনকয়েক আগে সৃজলার সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে রোহনের। এরকম অবস্থায় এমন পোস্ট অবাক করে বৈকি।
ভজ গোবিন্দা, অপরাজিতা অপু সহ বহু জনপ্রিয় ধারাবাহিকে দেখা মিলেছে রোহনের। কেন এরকম লিখলেন তিনি? যদিও জানা গেল, রোহনের এই পোস্ট পল্লবী দে-র স্মৃতিতে। গত সপ্তাহেই নাকি এনটি১ স্টুডিয়োয় ‘মন মানে না’-র সেটে আলাপ হয় তাঁর পল্লবীর সঙ্গে। নিজের হাসিখুশি স্বভাব দিয়ে নিমেষে পল্লবী জায়গা করে নিয়েছিল রোহনের মনে। সেই মেয়েটাই আর নেই, এটা তাঁর বিশ্বাস হচ্ছে না! আরও পড়ুন: পল্লবী-সাগ্নিকের ফ্ল্যাট থেকে পুলিশ পেল গাঁজꩲা, হুক্কা! কাকে করা হয়েছিল শেষ ফোন?
সঙ্গে রোহন আনন্দবাজার অনলাইনকে জানান, আত্মহত্যার প্রশ্নই আসে না! পুরনো সম্পর্কের আর কো🎃নও পিছু টানও তাঁর নেই। বরং এখন খুব ব্যস্ত নানা ধরনের কাজ নিয়ে। সোমবার সারাদিন সেসব নিয়েই কেটেছে। সঙ্গে খবর দেন হইচই ওয়েব প্ল্যাটফর্মের নতুন কমেডি সিরিজে মুখ্য ভূমিকায় দেখা যাবে তাঁকে।
সঙ্গে ছোট পরদার ‘দিপু’ জানান, বাবা না থাকায় মায়ের সব দায়িত্ব তাঁর। কিছু আত্মীয়কে দেখেন তিনি। এলাকার সব পথশিশুদের খাওয়ান। তাই এসব ভাবনা কখনোই তাঁর মাথায় 💟আসে না♊।
হেল্পলাইন নম্বর: ওয়ালাইফ ফাউন্ডেশন - ৭৮৯৩০৭৮৯৩০