বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন রুকমা রায়। মিটেছে গায়ে হলুদ পর্ব। এর প๊রেই সাত পাক ঘোরার পালা। অগ্নিসাক্ষী করে, মন্ত্র পড়ে এক হবে চার হাত। পাত্র? রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়।
কী ভাবছেন? চুপিচুপি বিয়ে সারছেন নায়ক-নায়িকা? সকলের অগোচরে শুরু নতুন অধ্�ꦑ�যায়?
একেবারেই না। এ সবই হচ্ছে প্রকাশ্যে। সৌজন্যে জি﷽ বাংলার ধারাবাহিক 'লালকুঠি'। সেখানে আপাতত বিক্রম-অনামিকার (রাহুল এবং রুকমা অভিনীত দুই চরিত্র) বিয়ের ধুমধাম। গায়ে হলুদ পর্ব মিটেছে সবে। এর পর সোজা ছাদনাতলা।
তথাগত মুখোপাধ্যায়ের ছবির শ্যুট শেষ করলেন রুকমা। আপাতত ব্যস্ত 'লালকুঠি' নিয়ে। পর্দায় তো ইতিমধ্যেই একাধিক বার💎 বিয়ে সারা। কিন্তু বাস্তবে? পরিকল্পনা চলছে? প্রশ্ন শুনেই খানিক হেসে ওঠেন অভিনেত্রী। বলেন, 'যখন সময় হবে, তখন নিশ্চয়ই হবে। কাজের বাইর༒ে আর কোনও কিছুর জন্য সময় নেই। পর্দায় বেনারসি পরে এতক্ষণ বসে থাকার পর নিজের বিয়ের জন্য বেনারসি পরার আর কোনও ইচ্ছে নেই।'
নত𓆏ুন কনে সাজার অভিজ্ঞতা কেমন? সেট জুড়েই বা কেমন হইচই?
খানিক হেসে রুকমার উত্তর, 'সেটে তো আমরা সব সময়ই মজা করি ভীষণ। একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া হয়। এখনও তাই হচ্ছে। 𒉰কিন্তু সাজগোজটা মোটেই মজার নয়। এতক্ষন বেনারসি পরে থাকাটা খুব কষ্টকর। কিন্তু সবা꧂ই মিলে খুব হইহুল্লোড় করে কাজটা করে কষ্ট অনেকটা কমে যায়।'
টিআরপি প্রতিযোগিতায় এখনও ছাপ না ফেলতে পারলেও এই ধারাবাহিক নিয়ে চর্চা নেহাত কম নয়। এ বিষয়ে রুকমা বলেন, 'মানুষ আমাদের কাজ পছন্দ করছেন।🐻 ভালো লাগছে। যাঁরা ধৈর্য হারাচ্ছেন, তাঁদের বলব অপেক্ষা করতে। একে একে সব রহস্যের𒉰 জট খুলবে।'