দু-দিন আগেই ধুমধাম করে ‘বিয়ে ২.০’ সেরেছিলেন রোশনি। আর শনিবার ছিল অভিনেত্রীর 🌄গ্র্যান্ড রিসেপশনের পর্ব। রোশনি-তূর্যর বিয়ের সেলিব্রেশনে শামিল টলিপাড়ার একঝাঁক তারকা। ‘করুণাময়ী রাণী রাসমণি’র জগদম্বা হিসাবে চর্চার আলোয় উঠেছিলেন রোশনি। তাঁর রিসেপশন কতটা জমজমাট হল?
রিসেপশনের আসরে ‘নীলাম্বরী’ রোশনি෴। এদিন নীল রঙা লেহেঙ্গায় নিজেকে সাজালেন রোশনি। সঙ্গে সোনার গয়না। সিঁথি রাঙানো সিঁদুরে, হাতে জ্বলজ্বল করছে শাখা-পলা। ঘাড়ের কাছে হাতখোঁপা করা, তাতে ফুলের সাজ। ঐতিহ্য আর আধুনিকতার অদ্ভূত মেলবন্ধন ধরা পড়ল এই সাজে। তূর্যর পরনে ছিল মেরুন রঙা ব্লেজার আর ট্রাউসার। শহরের বিলাসবহুল অর্কিড গার্ডেনে বসেছিল এই আনন্দোৎসব। সাদা অর্কিডে সাজানো বর-কনের বসার আসর। সেখানে হাজির ছিলেন গৌরব চট্টোপাধ্যায়, দেবলীনা কুমার, বিশ্বাবসু ▨বিশ্বাস, রুদ্রজিৎ মুখোপাধ্যায়, প্রমিতা চক্রবর্তী, সৃষ্টি পাণ্ডে, ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়রা।
একদম মর্ডান সাজে রোশনির বিয়েতে হাজির প্রমিতা, সাদা ককটেল ড্রেসে পাওয়া গেল করুণাময়ী পরিব𝐆ারের এই সদস্য়াকে। পাশে জিনস আর ভেলভেট ব্লেজার মানানসই 🌠রুদ্রজিৎ।
ছোটখুকির বিয়েতে রানিমা-র দেখা 🦋না মিললেও বাকিরা কিন্তু জমিয়ে এনজয় করল। রোশনি-তূর্যর রিসেপশনের মেনু ছিল জমজমাট। খোলা আকাশ𒆙ের নীচেই খাবারের সুব্যবস্থা। রকমারি স্যালাড থেকে স্যুপ, ধোঁয়া ওঠা চিংড়ি মাছ থেকে বাসন্তী পোলাও বাদ থাকল না কিছুই। মেন কোর্সে ছিল সাদা ভাত, বাসন্তী পোলাও, ফিশ ফ্রাই, ভেটকির পাতুড়ি, চিকেন-মাটন কষা, চাটনি, পাঁপড়। ডেসার্ট হিসাবে থাকল মাখা সন্দেশ, কেক, কেশর জিলিপি।
রিসেপশনের আসরে নতুন কনে বললেন, ‘আজ দুপুরে ও আমার ভাত-কাপড়ের পাশাপাশ🧸ি মেকআপ, ক্লোথিং, আর দেশ-বিদেশ ঘোরানোর দায়িত্ব নিয়েছে’। আগামী সপ্তাহেই মধুচন্দ্রিমায় থাইল্যান্ড রওনা দিচ্ছেন জুটি। বছর শেষে স্টুডিওপাড়ায় ফিরবেন ঠিকই, তবে খুব সম্ভবত নতুন বছরেই ফের পর্দায় দেখা যাবে ‘রোহিণী’কে।