অভিনয় তাঁর রক্তে। অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতিও বইছে তাঁর ধমনীতে। সঞ্জয় দত্তের প্রয়াত পিতা সুনীল দত্ত দীর্ঘদিন জাতীয় কংগ্রেসের অবিচ্ছেদ্য অংশ থেকেছন। তিনবার সাংসদ পদে শপথ নিয়েছেন সুনীল দত্ত। সঞ্জয়ের বোন প্রিয়া দত্তও বাবার পথে হেঁটে রাজনীতিকেই নিজের ধ্যান-জ্ঞান হিসাবে বেছে নিয়েছেন। আরও পড়ুন-‘নায়িকা বউ’ নিয়ে সৌরভকে কটক্ষ𝄹,গর্জে উঠলেন দর্শনার শাশুড়ি-'না পেয়ে হতাশাগ্রস্ত…'
বছর কয়েক আগে ভোটের ময়দানে নেমে কোর্টের রায়ে ধাক্কা খেয়েছিলেন। এরপরই রাজনৈতিক কেরিয়ারে ইতি টানেন সঞ্জয় দত্ত। তবে ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের আগেই নাকি ফের রাজনীতির ময়দানে নামছেন বলিউডের মুন্নাভাই,🤡 এমন জল্পনা শোনা যাচ্ছিল চারিদিকে। গুঞ্জন রটেছিল, কংগ্রেসের টিকিটে হরিয়ানা থেকে লোকসভা ভোটে লড়বেন সঞ্জু বাবা। তবে সোমবার দুপুরে সব জল্পনায় জল ঢাললেন অভিনেতা নিজেই। তারকার সাফ কথা, তিনি মোটেই সোনিয়াগান্ধীর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেসের হয়ে ভোটের ময়দানে নামছেন না।
৬৪ বছর বয়সী অভিনেতা এক্স হ্যান্ডেলে জানান, ‘আমার রাজনীতির ময়দানে আসা নিয়ে যে সব জল্পনা শোনা যাচ্ছে সেগুলো বন্ধ করতে চাই। আমি কোনও দলে যোগ দিচ্ছি না, কিংবা লোকসভা ভোটেও লড়ছি না। যদি আমি কখনও রাজ𝓡নীতির ময়দানে নামি, তাহলে আমি নিজেই সেটা সবার প্রথম জানাব’।
অভিনেতা আরও যোগ করেন, ‘দয়া করে আমার সম্পর্কে যে সব খবর ছড়াচ্ছে সেগুলোতে কান দেবেন না।’ এই প্রথম তাঁর পলিটিক্সে আসার গুঞ্জনকে মিথ্যে বলে ওড়ালেন সঞ্জয় তা নয়। 🍸এর আগে ২০১৯ সালে মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী মহাদেব জনকরের দাবি উড়িয়ে সঞ্জয় দত্ত বলেছিলেন, মোটেই রাষ্ট্꧂রীয় সমাজ প্রকাশ দলে যোগ দিচ্ছেন না তিনি। আপতত ব্যক্তিগত জীবন এবং অভিনয় কেরিয়ারই তাঁর একমাত্র ফোকাস।
২০০৯-এর লোকসভা ভোটে সমাজবাদী পার্টির টিকিটে লখনউ থেকে লড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন অভিনেতা। তবে আদালতের রায়ে ধ🃏াক্কা খান তিনি। অস্ত্র আইনে কোর্ট অব্যাহতি দেয়নি অভিনেতাকে, ফলে মনোনয়ন তুলে নেন অভিনেতা। পরে দলের তরফে তাঁকে পার্টির জেনারেল সেক্রেটারির মতো সম্মানীয় পদ দেওয়া হলেও রাজনী🤪তির ময়দান থেকে সরে দাঁড়ান সঞ্জয় দত্ত।
আগামিতে সঞ্জয় দত্তকে দেখা যাবে ‘বাপ’ এবং ‘ওয়েলকাম টু জঙ্গল’-এর মতো মাল্টিস্টারার ছবিতে।꧅ ২০২৪-এর ২০শ🍃ে ডিসেম্বর মুক্তি পাবে এই ছবি।