প্রবীন অভিনেতা সঞ꧙্জয় খান। ৩ জানুয়ারি ৮১ বছরে পা রাখলেন তিনি। কর্ণাটকে জন্ম অভিনেতার। আসল নাম শাহ আব্বাস খান। পরিচালক চেতন আনন্দের ‘হকিকত’ ছবির মাধ্যমে ১৯৬৪ সালে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন অভিনেতা। ছবিতে এক ছোট চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। তৎকালীন ছবি ‘দোস্তি’তে অভ🤪িনয়ের পরই দর্শকমহলে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেন। বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করেছিল সেই ছবি।
মাত্র ১২ বছর বয়সে রাজ কাপুরের ‘আওয়ারা’ সিনেমা দেখে, অভিনয় করার ইচ্ছে তৈরি হয়েছিল তাঁর মনে। অভিনয়ই করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। দাদা ফিরোজ খান প্রথমে তাঁকে পড়াশুনো শেষ করার কথা বলেন। মুম্বই পৌঁছানোর পর প্রথমে হলিউড সিনেমার পরিচালক জন 🐻গুলিয়ারম্যানের সহকারী হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি। সত্তর-এর দশকে 🌊মেলা, উপাসনা, ঝুন্ড এবং নাগিনের মতো ছবিতে কাজ করেছিলেন।
পরিচালক হিসেবে ১৯৭৭ সালে ‘চান্দি সোনা’ সিনেমা তৈরি করেছিলেন তিনি। বক্স অফিসে অসফল ছিল সেই ছবি। অনেক ঐতিহাসিক এবং পৌরাণিক পটভূমির উপর তৈরি ধারাবাহিক পরিচালনা করেছিল𓂃েন। ১৯৫৭ সালে ক্রান্তি, 'দ্য সোর্ড🅷 অফ টিপু সুলতান' এবং জয় হনুমানের মতো ধারাবাহিকের পরিচালক ছিলেন।
'দ্য সোর্ড অফ টিপু সুলতান' ধারাবাহিকের শ্যুটিং চলাকালীন একবার সেটে আগুন লেগে গিয়েছিল। দুর্ঘটনায় সেটের ৪০ জন ক্রু সদস্য মারা♚ যান। সেই ঘটনায় অভিনেতা-পরিচালক সঞ্জয় খানের দেহের ৬৫ শতাংশ আগুনে পুড়ে গিয়েছিল। ১৩ দিনে ৭৩টি অস্ত্রোপচার হয় অভিনেতার। এরপর সপ্তাহ ♈খানেক হাসপাতালে কাটাতে হয়েছিল তাঁকে।
জারিন খানকে বিয়ে করেন সঞ্জয়। তাঁদের চার সন্তান। ছেলে জায়েদ খান এবং মেয়ে ফারহা, সুজান ও সিমোন। সঞ্জয় খানেরꦚ মেয়ে সুজান খান হৃতিক রোশনের প্ꦫরাক্তন স্ত্রী।
একসময় অভিনেত্রী জিনাত আমন এবং সঞ্জয় খানের সম্পর্ক বি-টাউনে ‘টক অব দ্য টাউন’ ছিল। শোনা 🤪যায়, ‘আব্দুল্লাহ’ ছবির ಞশ্যুটিং চলাকালীন তাঁরা গোপনে বিয়েও করেছিলেন। সঞ্জয় খানের বিরুদ্ধে একসময় অনেক অভিযোগ করেছিলেন জিনাত আমন।