চিত্রপরিচালক শেখর কাপুরের মতে মি টু মুভমেন্টটি ইন্ডাস্ট্রিতে বড় বদল আনতে সক্ষম হয়েছে। একটা সময় ভালোবাসার ভাষা♓ হিসেবে সিডাকশনকে ভীষণ রকম প্রাধান্য দেওয়া হতো বলেই তিনি মনে করেন যা কিনা বিনোদন জগতেও প্রভাব ফেলেছিল। কিন্তু এই মুভমেন্টের কারণে একটি বদল দেখা গিয়েছে।
তাঁ♓র মতে, 'একটা সময় মনে করা হতো যৌনতা মান🍰েই আপনাকে একজন মহিলাকে সিডিউস করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি এখন কোনও মহিলাকে সিডিউস করতে যান তাহলে আপনার নামে মি টু অভিযোগ আসবে।'
শেখর কাপুর এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত ভাবে বলতে গিয়ে বলেন, 'এখন আর এমন কোনওꦑ ভাবনা নেই। আসলে এখন পুরুষের মতো মহিলারাও সিদ্ধান্ত নেন। এখন পুরো বিষয়টাই দাঁড়িয়ে সম্মতির উপর। আগে একটা প্রচলিত ধারণা ছিল যে মেয়ে মানেই লজ্🅷জা পাবে। আর আপনাকে গিয়ে তাঁকে সিডিউস করতে হবে। এখন সেখানে মি টু এসেছে।'
এই চিত্রপরিচালক মন꧅ে করেন মি টু মুভমেন্টটি সিনেমার জগতে একটি দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তিনি বর্তমানে একটি হলিউডি প্রজেক্ট হোয়াটস লাভ গট টু ডু উইথ ইট নিয়ে ফিরে এসেছেন। এখন তিনি এই প্রজেক্টে ব্যস্ত। তিনি এর আগে শেষ কাজ ২০০৭ সালে করেছিলেন। কেট ব্ল্যানশেটকে নিয়ে তখন তিনি এলিজাবেথ: দ্য গোল্ডেন এজ ছবিটি তৈরি করেন।
অভিনেতার কথা অনুযায়ী এই মি টু মুভমেন্টের জন্য বেশ বড়সড় বদল এসেছে ইন্ডাস্ট্রিতে। তিনি কথা প্🌼রসঙ্গে জানান, 'আমি যখন মাসুম ছবিটি বানাচ্ছিলাম তখন একজন শিশুশিল্পীর খোঁজ করছিলাম। অ𓄧নেককেই বলেছিলাম বিষয়টা, কিন্তু কেউই রাজি ছিল না। সবার মনেই ধারণা ছিল এখানে বোধহয় মেয়েদের সঙ্গে সঠিক আচরণ করা হয় না। এখানে মহিলাদের যেভাবে দেখা হয় সেটা ঠিক নয়। কিন্তু এখন গোটা পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে।'
শেখর কাপুর বরাবর তাঁর ছবির মাধ্যমে একজন নারীর বিভিন্ন🐼 রূপ, বিভিন্ন দিককে তুলে ধরতে চেয়েছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে আছে ব্যান্ডিট কুইন, মিস༒্টার ইন্ডিয়া, ইত্যাদি।