বিয়ের পর এটাই প্রথম পুজো শ্রুতি দাস আর স্বর্ণেন্দু সমাদ্দারের। এমনিতেই প্রতিবার স্বর্ণেন্দুর বাড়ির পুজো নিয়েই বꦺ্যস্ত থাকেন শ্রুতি। সম্পর্কে জড়ানোর পর থেকে এই বাড়ির পুজোর যে কোনও কাজেই সামিল হতেন। তবে এবার তিনি বাড়ির বউ। একেবারে গিন্নি সেজে করলেন তাই পুজোর কাজ।
বরবারই ‘সিধেসাধা’ জীবনে অভ্যস্ত শ্রুতি। তবে অষ্টমীর দিন বিয়ের শাড়ি পরে জিতে নিলেন নেটপাড়ার মন। সিঁথি ভরা সিঁদুর, কপালে লাল টিপ। নিজের ও স্বর্ণেন্দুর পরিবারের সঙ্গে ছবি শেয়ার করে ছোট পর্দার পাখি লিখলেন, ‘মহাষ্টমী.. বিয়ের শাড়ি… Family’।𝕴 হাতে শাঁখা-পলা, লোহা বাঁধানো, গায়ে সোনার গয়না-- এক্কেব𒆙ারে আলাদা লাগছিল এদিন শ্রুতিকে।
আরও পড়়ুন: মহাষ্টমীতে আদৃত-কৌশাম্বি একসঙ্গে! ছবি নিয়ে লুকো𒉰চুরি, চিনিয়ে দিল হাতের ট্যღাটু
ত্রিনয়💮নীতে কাজের সময় আলাপ হয়েছিল শ্রুতি আর স্বর্ণেন্দুর। পরিচালক মশাইয়ের প্রেমে পড়েন টলিউডে নতুন কাজ করতে আসা মেয়েটা। স্বর্ণেন্দুর মন জিততে অনেকটাই সময় লেগে গিয়েছিল শ্রুতির। তবে তারপর থেকে আগলে রেখেছেন দুজনে ভালোবাসায় একে-অপরকে। এখন কাজ করছেন রাঙা বউ ধারাবাহিকে। আরও একবার স্বর্ণেন্দুর পরিচালনায় শ্রুতি।
এরপর চলতি বছরের জুলাই মাসে রেজিস্ট্রি করেন। একটু চমকে দিয়েই একদিন মধ্যরাﷺতে রেজিস্ট্রির খবর শেয়ার করেছিলেন। সেদিন সইসাবুদের সঙ্গে হয়েছিল সিঁদুর দানও। তবে সামাজিক বিয়েটা এখনও বাকি।
আরও পড়ুন: ৩ দিন﷽ে ২ কোটি! পুজোয় ঠাকুর দর্শনের মাঝেও দশম অবতারই ‘হিরো’, পিছিয়ে বাঘা যতীন
‘দেশের মাটি’র পর বহুদিন হাতে কোনও কাজ ছিল না শ্রুতির। মাঝে একটা পুজোও ছিল। গতবছর অনেক চোখের জল ফেলেন মা দুর্গার সামনে। যা নিয়ে এই বছর লম্বা পোস্ট করেন অভিনেত্রী। লেখেন, ‘আগ💞ের বছর পুজোতে দুগ্গা মায়ের কাছে খুব কেঁদেছি এক বছর কাজ করতে পারিনি বলে, ফ্লোরে জন্মদিন কাটাতে পারিনি, তিলোত্তমায় আমার কাজের 🅰কোনও হোর্ডিং ছিল না বলে। আমি চেষ্টা করেছি, ফল পেয়েছি। যা চেয়েছি মা আমায় দিয়েছে।’
সমাদ্দার বাড়ির অফিসিয়াল বউ হলেও সামাজিক বিয়ের আগে একসঙ্গে থাকছেন না শ্রুতি আর স্বর্ণেন্দু। অভিনেত্রীর ইচ্ছে একেবারে আলতা পায়ে বাড়ির লক্ষ্মী ঢুকবে শ্বশুরঘরে। ইতিমধ্যেই সেরে ফেলেছেন মিনি হানিমুন। রেজিস্ট্রি𓂃র দিনকয়েক পরেই চলে যান নর্থ বেঙ্গলে। তবে সামাজিক বিয়ের পর বিদেশ যাওয়ার ইচ্ছে তাঁদের।