আরজি কর কাণ্ডে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ পথে নেমেছেন। উকিল থেকে চিকিৎসক, সাধারণ চাকুরীজীবী থেকে শুরু করে তাꦜরকারা, কেউ আর বাদ নেই। এমন সময় নির্যাতিতার হয়ে বিচার চেয়ে পথে নামার কথা ঘোষণা করতে চরম সমালোচিত হলেন কলকাতা গায়করা। কী ঘটেছে?
কী জানানো হয়েছে গায়কদের তরফে?
এদি🧸ন একটি ছবি প্রকাশ্যে আসে যেখানে ১৯ অগস্ট গায়কদের মিছিলে যাঁরা অংশ নিতে চলেছেন তাঁদের জন্য বেশ কিছু নিয়মাবলী লেখা থাকতে দেখা যায়। আর সেখানেই লেখা রয়েছে এই ইভেন্টের নাম তমসো মা জ্যোতির্গময়। সোমবার ১৯ অগস্ট সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে নব নালন্দা স্কুল থেকে মৌন মিছিল শুরু হবে। চলবে গোলপার্ক মোড় পর্যন্ত। একই সঙ্গে জানানো হয় এখানে মোমবাতি আনতে হবে প্রতিবাদীদের। ব্যাটারি চালিত মোমবাতি আনলেই ভালো বলে জানানো হয়ে📖ছে সেখানে।
এছাড়া কাউকে কোনও রকম মিডিয়া বাইট দিতﷺে নিষেধ করা হয়েছে। জানানো হয়েছে কেবল লোপামুদ্রা মিত্র এবং অঞ্জন দত্ত মতামত রাখতে পারেন। কোনও রাজনৈতিক প্ল্যাকার্ড বা স্লোগান দেওয়া যাবে না। কেবল গানের কোট লেখা হবে প্ল্যাকার্ডে। গাওয়া হবে মাত্র দুটি গান তুমি রবে নীরবে এবং আগুনের পরশমণি।
আর এই পোস্ট দেখেই যারপরনাই মজা পেয়েছে নেটিজেনরা। চলছে তুমুল হাসাহাসি। এক ব্যক্তি গোটা বিষয়টাকে কটাক্ষ করে লেখেন, 'তোর মিছিলে যাওয়ার জন্য যদি আগে ড্রেস কোড অনুয়ায়ী জামা কিনতে বেরোতে হয়, ব্যাটারি চালিত মোমবাতি কিনতে যেতে হয়, চিৎকার না করে চুপ করে থাকার শপথ নিতে হয় তাহলে একটা কাজ কর। বাড়িতেই 💛দামী হুইস্কি বা ওয়াইন সহযোগে সুশীল সান্ধ্য আড্ডা দে। দুটো রবীন্দ্রসঙ্গীত তোরা ওখানেই গেয়ে নে। সংবাদমাধ্যমকে বাড়িতেই ডেকে গম্ভীর গলায় বাইট দিয়ে দে। কষ্ট করে হেঁটে প্রতিবাদ দেখাতে হবে না।' আরেকজন লেখেন, 'নো কতা, নো স্লোগান, নো পতাকা, নো শিরদাঁড়া, নো পোটেস্ট।' তৃতীয় ব্যক্তি লেখেন, 'মিছিলে এমন ভাবে আসবেন না যাতে মিছিল মনে হয়। অ্যাস্থไেটিক পায়চারির মতো লাগে যেন, - শুধু এটাই যা লেখেননি।'
আরও পড়ুন: 'বিষয়টা ব্যক্তিগত তাই...' সামাজিক মাধ্যমে বিচ🗹্ছেদ 🐎ঘোষণা স্ত্রীর, ডিভোর্স নিয়ে কী বললেন অনিন্দ্য?